যে কোনও বিষয়ে,
কারো সমালোচনা করার আগে
কারো ব্যাপারে ভুল কিছু ভাবার আগে
সেই বিষয়ে প্রথমে,
সম্পূর্ণ নিশ্চিত হন ;
হতে পারে ,
আপনি ভাবছেন এক,
বা,
আপনাকে বিশ্বাস করানো হয়েছে এক ,
এদিকে আসল বিষয়টা আলাদা ,
আর, যেটা হয়ত আপনি জানেনই না ৷
আপনি কল্পনা প্রসূত ভাবে বা
কারোও প্ররোচনায় হয়ত
কোনও ব্যক্তি বা ঘটনাকে
ভুল ভাবে বিচার করছেন ,
এবং নিজের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা কে উপলব্ধ করছেন ,
হতেও পারে আপনি ঠিক
কিন্তু আপনি নিশ্চিত নন ,
আলোচনা সাপেক্ষ কোনও বিষয় হলে,
দয়া করে সেটাই করুন ৷
ভুলভাল বুঝিয়ে
কান ভারী করার লোকের
কিন্তু অভাব নেই,
যেকোনও সম্পর্কই মূল্যবান,
সেটা প্রেমজ হোক বা বন্ধুত্ব বা যেকোনও
তাই কোনও সংবাদ বা ঘটনাকে,
বিশ্বাস তখনই করুন বা পদক্ষেপ তখনই নিন,
যখন আপনি ১০০% নিশ্চিত হবেন,
নিজের কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়
এটা লেখার একটাই কারণ,
ভুলবোঝাবুঝি বা ঠুনকো sentiment এর কবলে পরে,
আমরা অনেক সময়,
অনেক ভালো সম্ভাবনা বা সম্পর্ক কে
নষ্ট করে ফেলি,
পরে নিজের ভুল মানুষ বুঝতে পারলেও,
সম্পর্কগুলোকে অক্সিজেন দেওয়ার জন্য,
কোনও concentrator, available থাকেনা ,
তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে যাচাই করুন
যে আপনি ঠিক তো
ভুল হচ্ছেনা তো কোথাও
ব্যাস, এইটুকুই ;
ভালো থাকুন,
ভালো রাখুন..
লেখাটি আমার ফেসবুক পেজ – ANISH UNCUT এ আগেই প্রকাশ করেছি ৷
প্রেমের দিনে, ত্রিকোণ প্রেম..
(লেখাটি ১৪ই ফেব্রুয়ারি আমার ফেসবুক পেজ ANISH UNCUT এ আমি আগেই POST করেছি।)
প্রথমেই পুলওয়ামা যুদ্ধে শহীদ সৈন্যদের চরনে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য এবং সবাইকে প্রেম দিবসের ভরপেট্টা শুভেচ্ছা জানিয়ে বর্তমান মনোবিদ্যার অন্যতম জটিল বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাইবো ৷এতো জটিল বিষয়ে এর আগে বাংলা ভাষায় আলোকপাত বা আলোচনা করা হয়নি, তাই for all one is worth আমি চেষ্টা করবো৷
প্রেমের ৫ টি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব হয়,
তার মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত তত্ত্বটি নিয়ে আজ আলোচনা করবো ৷
অন্য ৪টি, আমি পরের ব্লগে আলোচনা করবো ৷
মূলত বাঙলায়, কিছু ইংরাজি শব্দের ব্যবহার স্বাভাবিক ভাবেই থাকবে এই লেখাটিতে ৷
বিষয়টি হলো “LOVE TRIANGLE “ – ভীষণ পরিচিত একটা শব্দ সবার কাছেই, কিন্তু এই বিষয়টির আসল অর্থ অধিকাংশ মানুষের কাছেই অজানা ৷ গতানুগতিক ভাবে একটা ভুল ধারণা বা প্রায় ভুল ধারণা নিয়ে আমরা চলি সবাই ৷ আমরা মনে করি, একজন পুরুষ অথবা মহিলাকে যদি দু’জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষ, একসাথে ভালোবাসে, তাকে ত্রিকোণ প্রেম বলে , আসলে সেটা নয় ৷ একজন পুরুষ বা মহিলাকে n সংখ্যক মানুষ একসাথে ভালোবাসতে পারে ৷ ২ হোক বা ১০ হোক বা যা কিছু হোক ৷ তাহলে Triangle শব্দটাই মানুষ কেন ব্যবহার করে? খুব স্বাভাবিক একটা প্রশ্ন, যেটা সবার মাথাতেই আসা উচিত ৷ কিন্তু আমরা এতো তলিয়ে, সবকিছু চিন্তা করিনা বা প্রয়োজন বোধ করিনা ৷ ভীষণ জটিল বিষয়টিকে, আমি কতটুকু বোঝাতে পারবো আপনাদের জানিনা, তবে চেষ্টা করবো যথাসাধ্য৷
Love is very essential to our well-being.
যদিও মানুষের জীবনে,
এটি বেশিরভাগেরই অভিজ্ঞতা রয়েছে,
তাদেরকে যখন প্রেমকে সংজ্ঞায়িত করতে বলা হয়, তখন তাদের আলাদা আলাদা প্রতিক্রিয়া হয় ৷
খুব কম গবেষকই প্রেমের ধারণার বিষয়ে একটি কার্যকর তত্ত্ব প্রকাশ করেছেন ৷
১৯৮০ এর দশকের শেষদিকে মনোবিজ্ঞানী Dr. Robert Sternberg দ্বারা নির্মিত প্রেমের ত্রিভুজাকার তত্ত্বটি নিয়ে আমি আজ আলোচনা করবো, আশা করবো আমার লেখাটা পড়ার পর, আপনাদের ধারনা স্পষ্ট হবে ৷
তাঁর তত্ত্বটি পরামর্শ দেয় যে মানুষের জীবনে কোনও এক মুহুর্তের
ঘনিষ্ঠতা(intimacy),
আবেগ (passion) এবং
প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা (commitment)
এই ৩ টে component রয়েছে,
যা ত্রিভূজের ত টি বাহুর স্বরূপ এবং
এর নিরিখে ভালোবাসা ৮ প্রকারের হয়৷
American psychologist Dr. Robert Sternberg এর তত্ত্বে, প্রেমের ধারণাটি একটি প্রেমের ত্রিভুজ হিসাবে চালু হয়েছিল যা তিনটি উপাদান নিয়ে গঠিত :
1> Intimacy :
যার মধ্যে ,
সংযোগ (closeness) এবং
বন্ধনের অনুভূতি (connectedness and bondedness) প্রকাশিত ৷
2> Passion :
যা অনুভূতি (feelings)
এবং আকাঙ্ক্ষার (desires) সাথে জড়িত,
যেটি শারীরিক আকর্ষণ (physical attraction) ,
রোম্যান্স এবং
যৌন গ্রহণের (sexual consummation)
দিকে মানুষকে পরিচালিত করে ৷
3> Decision/Commitment :
প্রতিশ্রুতি বা Commitment হলো সেই বিষয় বা অনুভূতি যা কোনও ব্যক্তিকে কারও সাথে থাকা এবং সবকিছু একসাথে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যগুলির দিকে এগিয়ে দেয়, যাকে আমরা সংসার বলে থাকি ৷
Finding a balance between the physiological need for sex and the need for love is essential.
প্রেমের তিনটি উপাদান একে অপরের উপরে কাজ করে ৷
একটি পদ্ধতিতে ইন্টারঅ্যাক্ট করে ৷ প্রেমের দুটি বা ততোধিক উপাদানগুলির সংমিশ্রণের ফলে সাত ধরণের প্রেমের অভিজ্ঞতা মানুষের তৈরি হয় ৷
These types of love may vary over the course of a relationship as well.
1. Liking / Friendship : এই ক্ষেত্রে শুধু intimacy(ঘনিষ্ঠতা) বর্তমান, তবে রোমান্টিক অর্থে passion (আবেগ) এবং commitment (প্রতিশ্রুতি) এই ক্ষেত্রে সাধারণত দেখতে পাওয়া যায়না ৷ Friendship love can be the root of the main forms of love.
2 . Infatuation (মোহ) : এইক্ষেত্রে একটি স্থায়ী, গভীর এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রেমের জন্য যা লাগে তা তাদের কাছে রয়েছে কিনা, তা তারা নিজেরাই পুরোপুরি জানে না ৷ এই ক্ষেত্রে শুধু Passion (আবেগ) উপস্থিত থাকে, মূল দুটো components, intimacy(ঘনিষ্ঠতা)ও commitment (প্রতিশ্রুতি)দেখা যায়না ৷ This type of love is characterized by feelings of lust and physical passion without liking and commitment অর্থাৎ প্রতিশ্রুতি ছাড়াই অভিলাষ এবং শারীরিক আবেগ অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয় এটাকে ৷তবে এই zone টা কমে যাওয়ার পর, ভালবাসার মূল রূপগুলি বিকাশ লাভ করতে পারে, যদিও সে সম্ভবনাও থাকে কম ৷ সর্বাপেক্ষা দূর্বল ভালোবাসার প্রকার হলো infatuation ৷ তাই এর আগেও আমি লিখেছি – প্রথম প্রেম বা Infatuation অপেক্ষা প্রকৃত ভালোবাসা মানুষের জীবনে থাকা প্রয়োজন ৷ যেটা মূলত একটু পরের দিকেই আসে ৷
3. Empty Love (শূন্য ভালোবাসা) : ভীষণ কষ্টকর এই ধরনের সম্পর্ককে পরিচালিত করা ৷কারণ এইক্ষেত্রে শুধু commitment উপস্থিত; intimacy(ঘনিষ্ঠতা), Passion (আবেগ)কিছুই থাকেনা ৷ যন্ত্রের মতো জীবন, কোনও আবেগ বা ঘনিষ্ঠতা ছাড়াই,শুধু প্রতিশ্রুতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ৷ For instance, an arranged marriage – অনেকক্ষেত্রেই এইরকম শুরু হয়, সময়ের সাথে সাথে অধিকাংশক্ষেত্রেই যা পরিণত ভালোবাসার রূপ পায় ৷ প্রেমের অন্য রূপগুলোতে পরিণত হতে পারে ৷ যেগুলো আমি নীচে আলোচনা করবো ৷
4. Romantic Love (প্রণয়মূলক ভালোবাসা) : হ্যাঁ বাজারে এটাই এখন trend, সব কিছু করো কিন্তু commitment এর বেলায়, কোমা বদলে আলু বোমা ৷ intimacy(ঘনিষ্ঠতা), Passion (শারীরিক আবেগ) সব থাকবে কিন্তু commitment এই ক্ষেত্রে থাকেনা ৷ এই জাতীয় সম্পর্কের অংশীদারদের মধ্যে গভীর আলাপ হয় যা তাদের একে অপরের সম্পর্কে অন্তরঙ্গ বিবরণ জানাতে সহায়তা করে ৷তারা যৌন আবেগ এবং affection (স্নেহ ) উপভোগ করে ৷ These couples may be at the point where long-term commitment or future plans are still undecided.
5. Companionate Love (সমভাগী ভালোবাসা) : এই প্রকার ভালোবাসায় intimacy(ঘনিষ্ঠতা) ও commitment (প্রতিশ্রুতি) দেখা গেলেও, Passion (শারীরিক আবেগ) অনুপস্থিত থাকে ৷ এটি মনকেন্দ্রিক pure love হিসাবে পরিগণিত ৷ Companionate love is an intimate, but non-passionate type of love. একে সঙ্গী প্রেমও বলা হয়ে থাকে ৷ এটি সাধারণ বন্ধুত্বের চেয়ে শক্তিশালী কারণ দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি রয়েছে । এখানে ন্যূনতম বা কোনও যৌন ইচ্ছা প্রকাশ পায়না ৷ এটি সেইসব বিবাহগুলিতে পাওয়া যায় যেখানে শারীরিক আবেগ মৃত, তবে এই দম্পতিরা একসাথে গভীর স্নেহ বা দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ রয়েছে ৷ এছাড়াও এটি খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং family members দের মধ্যে দেখা যেতে পারে ।
6. Fatuous Love (উদ্দেশ্যহীন বা আত্মতৃপ্ত ভালোবাসা) : Commitment (প্রতিশ্রুতি)এবং Passion (শারীরিক আবেগ) সম্পূর্ণমাত্রায় থাকলেও, intimacy(ঘনিষ্ঠতা) দেখা যায়না ৷ ভীষণ কম পরিমাণ মানুষের মধ্যে এটি দেখা যায় । আমি ব্যক্তিগত ভাবে, এটিকে CRITICAL LOVE হিসাবে define করি ৷ অনেকটা whirlwind courtship বলা যায় ৷ মানে ধরুন, সবটাই হঠাৎ করে ঘটা, ২ সপ্তাহ প্রেম করলেন, বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন, বিয়েও করলেন পূর্ণ সম্মতিতে ৷ যেহেতু চেনাজানাটা খুব অল্পদিনের, তাই intimacy index টা gradually grow করে কিন্তু যৌনতা এবং commitment এর দিক থেকে কোনও সমস্যা হয়না ৷ আবেগ , ঘনিষ্ঠতার স্থায়ী প্রভাব ছাড়াই প্রতিশ্রুতিবদ্ধকে প্রেরণা দেয় এই ভালোবাসা ৷ It’s almost like the couple wants to be in love but there is no real emotional bond, the couple makes a commitment based on sexual favour without forming a deep emotional bond to stabilize the relationship. সুতরাং আমার বর্ণনা থেকে, নিশ্চয় বোঝা যাচ্ছে, এই বিয়ে গুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়না, দু-একটা ছাড়া৷
7. Non-love (অপ্রেম / প্রেমহীনতা) : বর্তমানে অনেককেই দেখতে পাই, তারা তাদের profile এ ‘অপ্রেমিকা’ / ‘অপ্রেমিক’ কথাটি ব্যবহার করছে, শব্দটির আসল অর্থ জানাটা দরকার ৷ যৌনতার শারীরবৃত্তীয় প্রয়োজন এবং প্রেমের মধ্যে ভারসাম্য খুঁজে পাওয়া অপরিহার্য ৷ Commitment (প্রতিশ্রুতি),Passion (শারীরিক আবেগ) এবং intimacy(ঘনিষ্ঠতা) এই তিনটি মৌলিক উপাদানের, সম্পূর্ণ অনুপস্থিতিকে প্রেমহীন বা অপ্রেম হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় ৷
8. Consummate Love (সুসম্পূর্ণ / অন্তরঙ্গ ভালোবাসা) :
This is the best kind of love . Ideal Love এটাকেই বলে ৷ ১ – ২ % মানুষের জীবনে এটা হয়তো দেখা যায় ৷ ভালোবাসার ৩ টে components ই সম্পূর্ণভাবে প্রকাশিত থাকে, এই প্রকার ভালোবাসায় ৷ Couples who experience this kind of love have great sex several years into their relationship. তারা অন্য কারও সাথে নিজেদের কল্পনা করতে পারে না ৷ তারা তাদের, সেই নির্দিষ্ট মানুষটি ছাড়া সত্যিই খুশি থাকতে পারে না ৷ তারা সমস্ত রকম চাপ, নিজেরাই কাটিয়ে উঠতে পারে, একে অপরের সাহচর্যে ৷ Consummate Love অর্জনের চেয়ে বজায় রাখা বেশি কঠিন কারণ কোনও ক্ষেত্রে যদি ন্যূনতম একটা component, ধরুন Passion (শারীরিক আবেগ) টা চলে যায় বেশ কিছু বছর পর, তবে companionate love এ পরিণত হয় ৷
Synopsis :- The TRIANGLE theory is dependent on the fact that the importance of each component may differ from one person to another and from one couple to another.
তো,
কী যেনো বোঝাতে চলে আসলাম,
সেরকম কোনও Rocket science নয়,
খুব সাধারণ কিছু বিষয়,
যা প্রায় প্রত্যেকেরই জানা,
কিন্তু সময় অন্তরে গুলিয়ে যায় :
Anish Ranjan Chatterjee
ভালো মানুষগুলোর সাথে
কখনো প্রতারণা করবেন না,
কারণ তারা এমনিতেই প্রচুর কষ্টে থাকেন,
আর খারাপদের সাথেও নয়,
এতে তাদের আরও খারাপ হয়ে যাওয়ার,
প্রবল সম্ভবনা থাকে,
যদি কোনও মানুষের প্রভাব
আপনার জীবনে ক্ষতিসাধন করে,
তাহলে ঘুরিয়ে তার ক্ষতি করতে না গিয়ে
দূরে সরে আসুন,
যাতে সে দ্বিতীয় সুযোগ না পায়,
এতেই লাভবান হবেন,
কারণ রেষারেষিতে,
শুধু নিজের নয়,
পারস্পরিক ভাবে,
সমাজিক শান্তিও বিঘ্নিত হয়
কোনও মানুষের কাছে
সস্তা হয়ে ওঠার আগেই,
নিজেকে সরিয়ে নেওয়া উচিত
এতে মানুষ পরে কষ্ট কম পায়,
সন্মান থাকতে থাকতে সরে আসাটা
সেরা সিদ্ধান্ত সবসময়
যাকে কখনো পাবেননা
তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখাটা,
নিজেকে কষ্ট দেওয়া ছাড়া
আর কিন্তু কিছুই নয়
Anish Ranjan Chatterjee
কিছু মানুষ থাকে,
যারা ভালোবেসে যায় গোপনে,
তারা বিনিময়ে কিছুই
পাওয়ার আশা রাখেনা
কিছু পায় ও না,
তবে পুরো জীবনটা
সেই ব্যক্তির নামে
উৎসর্গ করে যায় ;
আসলে মানুষ
যতই ক্ষমতাশালী হোক
না কেনো,
ভালোবাসার মানুষটির
সামনে সে সব সময়
শিশুর মতোই দূর্বল এবং অসহায়,
আর
পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মম কষ্ট হলো
আপনি এমন একজনকে ভালোবাসেন,
যাকে দিয়ে আপনার
সমস্ত অস্তিত্ব ঘেরা,
কিন্তু তার জগতে
আপনার বিন্দুমাত্র
স্থান নেই ;
আর এই বিষয়টা নিয়ে
আমি আগেও লিখেছি,
আবারও বলছি,
যে ইচ্ছাকৃত অন্যকাওকে ছেড়ে
আপনার কাছে আসতে পারে,
সে আপনাকে ছেড়েও
অন্য গলি খুঁজে নিতে পারে,
যে একবার ঠকিয়েছে
তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস
কখনোই নয়,
অন্যের ধর্মকে
অসন্মান করার অর্থ হোলো,
নিজের ধর্মকে অপমান করা ;
কারণ সবথেকে বড় ধর্ম কিন্তু মানবধর্ম,
এই সহজ সত্যিটা মাথায় রেখো,
হিন্দু হিন্দুর জায়গায় ঠিক,
মুসলিম মুসলিমের জায়গায়,
খ্রীষ্টান আবার সবেতেই সঠিক,
তো আমরা এটা জানি কী-
আমরা সবাই বেঠিক!
ধর্ম; মানুষের??
বছর শেষের
লেখাতেও তুমি,
আমার প্রোটোপ্লাজমে
নিউক্লিয়াস তুমি,
শুধু কল্পনা নয়,
বাস্তবে হবে ;
কবে তুমি?
তাহলে,
আসছে বছরে
আসছোতো তুমি?
আমার সম্পূর্ণ অস্তিত্ব
জুড়ে শুধুই তুমি,
জি বাংলা নয়,
জীবন মানে
Only তুমি,
কোহলের গেলাসে
বরফের কেলাস তুমি,
নারীকে সন্মান যদি
করতে না পারো,
খামোখা নিজেকে তোমরা
পুরুষ দাবী করো,
তোদের নপুংসক
জোরপূর্বক
ভোগপ্রবৃওির পেছনে,
শুনেছিস কখনো
ক্লিটোরিসের কান্না?
বাড়ছে
Artificial হাইমেন এর বিক্রি,
আর কত
নোংরা হবে সমাজ?
ধর্ষকদের উচিত শাস্তির সাজা শুনে,
২০২০ র সূচনা হোক
বেটী তথনই পড়বে,
বেটী তথনই বাঁচার মতো বাঁচবে,
যখন সে একটা
সুস্থ সমাজে বসবাস করবে,
আর “আচ্ছে দিন”
শুধুমাত্র আপনিই আনতে পারেন,
আপনার বিবেক আনতে পারে,
এতে কোনও রাজনৈতিক
সাহারার প্রয়োজন নেই
মানুষ “আচ্ছা” না হলে
যা কখনো সম্ভব নয়,
তাহলে প্রিয়াঙ্কা বা আসিফার
ঘটনা বারবার ঘটতে থাকবে,
আর আমরা বোবার মতো
বোসে দেখতেই থাকবো,
শুধুমাত্র বংশদন্ড থাকলেই
প্রকৃত পুরুষ হওয়া যায়না,
তাই আমার মানবিক অনুরোধ;
.STOP RAPE.
ANISH UNCUT
বলুন দেখি,
নারীর শীৎকার,
কখন তৃপ্তি আর কখন যন্ত্রণায় পরিণত হয় ?
হ্যাঁ,আমরা প্রায় সকলেই জানি যে ;
তার পছন্দের পুরুষ যখন তাকে,
সম্ভোগের শীর্ষে পৌঁছে দিয়ে
সম্পৃক্ত আর সন্তুষ্ট করে,
তাকে পরিতৃপ্ত করে
তখন সেটা চরম সুখের শীৎকার,
আর যদি,
নিগ্রহ বা ধর্ষনের মতো
পাশবিক, অমানবিক ঘটনা ঘটে,
তখন নারীর চিৎকার হয়ে ওঠে
অসহনীয় হাহাকার,
ধিক্কার !
মাঝেমধ্যে অবাক লাগে তাই না,
যে দেশে ”বেটী বাঁচাও” স্লোগান শোনা যায়,
সেই দেশেই
ধর্ষক কীভাবে হাসিমুখে ঘুরে বেড়ায়?
এখানে ধর্ষকের সমর্থনে
কেস লড়ার জন্যও
বাজারে উকিলের কোনও কমতি নেই,
ভাবলেই শিউরে উঠি;
বিশ্বের বৃহত্তম ও জটিলতম, সংবিধানের দেশে
ধর্ষনের একটি চরম শাস্তি নিশ্চয় থাকা উচিত বলে সবাই মনে করে,
যাই হোক,
সকাল হয়েছে, উঠে পড়ো,
আসলে এসব লিখে,
বলে বা ভেবে,
আমরা আর কী করবো,
যদি প্রশাসনিক তন্দ্রাচ্ছন্নতার
অবসান না ঘটে তো?
popular Bengali writer
যদিও Hyderabad এর encounter একটি নতুন দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা ;
যা আপামর জনসাধারণ কে আশ্বস্ত করেছে,
তবুও আমাদের দেশে ধর্ষণের নির্দিষ্ট কোনও শাস্তির রায় আসুক,
সেই আশা রাখবো,
দেশে প্রায় ১,২৭,৮০০ রেপ case এখনো pending,
আরও অজস্র ঘটনা তো প্রকাশ্যেই আসেনা,
সবশেষে এটুকুই বলতে চাইবো,
মানুষের মানসিকতার নবজাগরণ ঘটুক,
এই পাশবিক কাজ থেকে বিরত থাকুক মানব সমাজ..
প্রথমেই Anandabazar Patrika কে ধন্যবাদ,
লেখাটি ২০ ফেব্, প্রকাশ করার জন্য, নদিয়া – মুর্শিদাবাদ প্রচ্ছদে ৷
ক্ষতিটা পুরো দেশের হয়েছে
তাই ক্ষতিপূরণের দায়িত্বও পুরো দেশবাসীর ,
শুধুমাত্র ভারত নয় রবি ঠাকুরের আরেক দেশ বাংলাদেশেরও অসংখ্য ভাই-বোনেরা গতকালের বর্বরোচিত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে, আমাকে দ্রুত কিছু লেখার জন্য বলেছেন৷ তোমাদের সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধের পরিচয় পেয়ে আমি আরো অনেকটা মনের জোর পেয়েছি৷ সুস্পষ্ট স্বীকারোক্তি , তোমাদেরও পাশেই আছি সবসময়…
গতকালের মর্মান্তিক কাপুরুষোচিত দেশীয় ক্ষতির পর আমরা নিজেদের ক্ষমতার আস্ফালন অনেক করে ফেলেছি,
শোকমিছিল, মোমবাতি মিছিলও অনেক হলো,
যা ক্ষতি হয়ে গেছে তার কিছুমাত্র সুরাহা হলো কী?
হলোনা, কারণ
প্রতিবাদের ভাষা এটা নয়,
আমি গতকাল ভাষাহীন হয়ে পড়েছিলাম,
সুবৃহৎ দেশীয় ক্ষতিকে সত্যিই ভাষায় প্রকাশ করা যায়না ;
ঘটনার তীব্রতা ঠিক এতটাই কষ্টজনক, যে যাই লিখবো, সেটাই কম মনে হবে..
মানবিকতার এতবড় অবক্ষয়, মেনে নেওয়া তো দূরের কথা, ভাবতেও ঘেন্না হচ্ছে ,
গান্ধী নীতি অনেক হলো,
এবার নেতাজিবাদ কী শুরু হলো?
না এখনো শুরু হয়নি,
তবে হওয়ার আশা রাখি ,
সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহারের অধিকার দেওয়া হয়েছে..
সৈনিকে পরিণত হওয়ার সৌভাগ্য নিয়ে আমরা অনেকেই জন্মায়নি, একটা বিপুল পরিমাণ দেশীয় ক্ষতির সমাধান শুধুমাত্র আমাদের লেখার মাধ্যমে সম্ভব নয়।
এক দেশ মঙ্গলে প্রান খুঁজছে
আর এক দেশ প্রানবিনাশের খেলায় মাতছে,
কঠোর দেশীয় প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় তামাম দেশবাসী
বদলা শুধু সময়ের অপেক্ষা,
যদিও শুধুমাত্র বদলা নয়
সঙ্গে বদলও চাই..
যা কিছু করার সবটাই আমাদের দেশের বীর সেনা জওয়ানেরা আবারও করবে,
আমরা আশারাখি প্রতিবাদের মাত্রাটাকে ভয়ানক মাত্রায় নিয়ে যেতে পারবো সবাই এবং সব শ্রেনীর এবং সব ধর্মের মানুষ ,
এটাই এইমুহূর্তে আমাদের একমাত্র অঙ্গীকার হওয়া উচিত,
যাতে ভারত শব্দটা আতঙ্কবাদীদের কাছে দিনগত দুঃস্বপ্ন মনে হয় । আতঙ্কবাদের ধর্ম হয়না, এটা একটা নোঙরা practice. যেটা আমি বলে নয়, অধিকাংশ মানুষ মনে করেন । ধর্মীয় বিতর্ক নয়, সার্বিক সুস্থ বিকাশের প্রয়োজন, কোনও ধর্মেরই উচিত নয়, নিজেদের জঙ্গী মতবাদে দীক্ষিত করার ৷
সেলেবরা শুধু কথায় নয়
কাজেও এগিয়ে আসুন,
আপনাদের আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন নিহত সৈনিক পরিবারগুলোর মধ্যে, আর আমাদের বিশ্বাস আপনারা নিশ্চয় সেটা করবেন ৷
আর আরেকটা অনুরোধ সব্বার কাছে, ভারতবাসীর উচিত, পরবর্তী বছরগুলোতে, ১৪ই ফেব দিনটা শুধু “ভ্যালেনটাইন ডে” এর পরিবর্তে “NATIONAL LOSS DAY” হিসাবে পালন করার৷
আর আমি হয়তো এটাও জানি যে আমার এই অনুরোধটা অনুরোধ হিসাবেই ফেসবুকের পাতায় হারিয়ে যাবে, আজকের পর আর হয়তো কারো মনেও থাকবেনা……
আসলে লেখার ইচ্ছেটা তখন হারিয়ে ফেলি
যখন দেথি,
সমাজ কথা মানছেনা
মানবিক পরিবর্তন হচ্ছেনা
প্রতিশ্রুতি পচে গিয়ে অবক্ষয়ের আবহবিকার জমজমাট করছে..
কিছু অভাগা মানুষ কাঁদে ভুল মানুষের জন্য – Anish Ranjan Chatterjee – ANISH UNCUT
কি বললেন কাকা?
সম্পর্ক?
ওহ্ আচ্ছা!!!!!!
(সে তো বৈধের থেকে আজকাল,
অবৈধের সংখ্যা বেশি..
পরকীয়া তো জলভাত,
যে যাকে পাচ্ছে খাচ্ছে,
বিশ্বাসযোগ্য প্রেমিকের বানানো MMS clips প্রতিদিন upload হচ্ছে দেশী ”পানু” site গুলোতে,
সেখানে ৯৮% ক্ষেএে শুধুমাএ প্রেমিকার অনাবৃত শরীর দেখা যাচ্ছে,
রতিক্রিয়ার চরম সুখে সে লিপ্ত,স্বাভাবিক ব্যাপার,
সে তো জানেও না,যে এই mms বিক্রি করেও,
পয়সা রোজগারের জঘন্য মানসিকতা,
কোনও মানুষের থাকতে পারে,
হ্যাঁ,মানুষেরই থাকে,
অন্য জীব জন্তুর নয়…
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ
অথচ মানসিকতায় সবার নিচে,
কিন্তু ছেলেটির কোনও অংশই clip এ নেই
সে নিজেকে বাচিঁয়েও ফেললো
পয়সাও চলে আসল
যৌনতাও উপভোগ করে ফেললো,
তারপর ছুটলো পরবর্তী ভোগের সন্ধানে,
রস শুষে,ছিবড়ে ছুড়ে ফেলার পুরনো উদ্দেশ্যে…
লোকলজ্জা বাচাঁতে তথন আত্মহত্যায় একমাত্র অবলম্বন মেয়েটার কাছে
তো সে সেটা করে ফেললো
একটা যুগ শেষ হয়ে গেলো
প্রেমিক হয়তো খবরও পেলো না..
কী করে পাবে??
সে তো তখন তার পরবর্তী hidden video টা বানাতে বড্ড বেশী ব্যস্ত৷
সেই clips গুলোই বেঁচে রইল
বহু যুবক-যুবতীর masturbation এর রসদ হিসাবে৷)
লোম না ওঠা বাচ্চাও, বৌদিবাজি তে হাত পাকাচ্ছে,
cyber-sex তো জলভাত,
তারায় আবার gf/bf এর সামনে সদ্যজাত শিশুর অভিনয় করে,
বিশ্বাসযোগ্যতার নকল certificate যোগাড় করে ফেলে হামেশাই….
একটা মেয়ের কমপক্ষে ২টো bf,২ টো back up; গোটা ৫এক waiting list..
ছেলেদেরও আবার সুন্দর মুখ,(potato highly defective, সাধারণ রোগ)
top geographical figure চায়,
(পাহাড়,পর্বত,সুড়ঙ্গের গভীরতা,মালভূমি,খাত-গিরিখাত পুরো মেপে-খাপে খাপ চায়)
তবে সেই মেয়ে , ”টবকা মাল” আখ্যা পায়৷
এরপরে ১৭ ইঞ্চি বুক দ্বিগুণ ফুলিয়ে বন্ধুদের দারু খাওয়ানো তো সহজ সত্যি,
সঙ্গে শ্বশুড়ের মালকড়ি common demand..
৩২-২৪-৩৬ ,এতো বস্তাপচা statistics,
জানিনা,
এর আবার কোনও ”size modification” বাজারে launch হয়েছে কিনা!!
বাকি কেচ্ছা-কেলেঙ্কারি না হয়, নাই বললাম..
এই চাহিদার (চো**মি) তালিকা ফুরোয় না মানুষের,
অন্যদিকে ভালোবাসা ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস,
হয়ে পড়ে বাজারি৷৷
ভালোবাসা হয়ে গেছে বিছানা বদলের খতিয়ান,
বিয়ে হয়ে গেছে free তে sex এর লাইসেন্স,
condom এর বিক্রি বাড়ছে
clips ও বাড়ছে
বিয়ের আগে অন্তসত্তার পরিমাণ বাড়ছে,
বাড়ছে গর্ভপাত,
i-pill এর বিক্রি বাড়ছে,
suicide এর সংখ্যা বাড়ছে
তো কাকা,বাড়ছে তো সবকিছুই,
কিন্তু সমাজ টা পিছিয়ে যাচ্ছে…
আর লেখা দীর্ঘায়িত করছি না
এবার বাকী কথা তোমরা বলো৷
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-
(আমি কিন্তু গুরুচন্ডালী দোষ,ইচ্ছাকৃত ভুল বানান ব্যবহার করি,
কেনো কেও জানো?
জানো না..
তোমরা কতটা মন দিয়ে লেখা পড়ো,সেটা বোঝার জন্য..
Spell বা plag check করিনা,একজন defensive tagline writer হয়েও৷
আমি খুশি হয়েছি,
এর আগে দুজন আমার ইচ্ছাকৃত ভুল ধরতে পেরেছেন,
ধরে নিয়েছি তারা মন দিয়ে লেখা পড়েছেন৷
কেও না জানালে,পরে নিজেই শুধরে নি,
এছাড়া অনেক ব্যক্তিগত প্রশ্ন তোমরা করে থাকো,সময় আসুক সব উত্তর দিয়ে দেব,
আর যতদিন বাঁচব,এরকম আছোলা দিয়ে যাব,দেখবে যেন কান-টান,এদিক-ওদিক গরম না হয়ে যায়,
সেই দায়িত্ব কিন্তু আমার নয়৷)
#Dedicated_post_BLOG_POST #1st_time for d #opposite_SEX
(লেখাটা uncut ঠিক দিলামনা,অনেক কথা কেটে-ছেঁটে,পোস্ট করছি,বেকার বিতর্ক বাড়িয়ে লাভ নেই, #প্রিয়াপ্রকাশের ভুরূ ঝড় এখন অনেকটাই কমেছে,তাই আপনাদের কাছে আজকে আমার একটাই আবদার মোটামুটি ২৫ মিনিট সময়,এমনিতেও আজকের দিনটাই অনেক মূল্যবান সময় মানুষ নষ্ট করে ফেলে,পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরে দুঃখ পায়,সেখানে মাত্র ২৫ মিনিট সময় বেশী কিছু নয়।যারা আমার পেজের #profile_pix এর blog টা পড়েছেন,তারা অবগত যে,আমি কথা দিয়েছিলাম লেখাটা প্রথমে fb তে দেবো,পরে আমার #website এবং #wordpress_blogspot এও দিতে সক্ষম হব,যদি আপনারা সাহসের সঙ্গে পুরো লেখাটা পড়ে,আমাকে মত প্রকাশ করতে সমর্থ হন তো।আরেকটা কথা,আমাকে কেও দয়াকরে রাজনীতি এবং ধর্মীয় লেখালেখি করার পরামর্শ দেবেন না,কারণ ভারত-বাংলেদেশ মিলিয়ে প্রায় সব ধর্মের এবং রাজনীতির মানুষ আমার সশ্রদ্ধ পাঠক,তারাই আমার নিউক্লিয়াস।)
চারটে মেমে পোস্ট বানিয়ে,আর একটা #ন্যাপকিন হাতে তুলে নিয়ে জালি ফেমিনিসিম শো অফ করে #TRP বাড়ানো যায়,মানুষের পরিচয় দেওয়া যায় না।এইকদিন হঠাৎ করে ফেমিনিস্ট হয়ে ওঠা,ন্যাপকিন বিশরদ ন্যাকা মানুষগুলোর #WHISPER_STAYFREE Selfie ঝড় দেখতে দেখতে আমি বিরক্ত ও বীতশ্রদ্ধ৷এই ছবিগুলোর মাধ্যমে,আদতে মেয়েদের কে দুর্বল এবং অপমান করা যায়,আর কিছুই নয়;মেয়েদের খুব স্বাভাবিক,শারীরিক একটা ব্যাপারকে legalized দেখানোর জন্য,সহানুভূতি প্রকাশের অছিলায়, নিজেদের publicity বাড়ানোর কীসের এত প্রয়োজন ছিল আমার জানা নেই,অথচ এই duplicate নারীবাদীরাই নিজেদের ডায়েরিতে মেয়েদের #periods এর #date টুকে রেখে, #Jelly_পাউরুটি খেতে চাওয়ার নোঙরা আবদার করতে ভোলেনা,ভীড় বাসে নরম নারীশরীর স্পর্শ করতে,এদের জিভ দিয়ে লালা ঝরে,পরে #FEMINISM এর নাম ভাঙিয়ে ঘরে গিয়ে,সেই নারী শরীর স্মরন করে বার দুএক হস্তমৈথুন,অথবা গার্লফ্রেন্ড কে বাধ্য করে,গন্ধ শোঁকার জন্য ভেজা প্যান্টি সংগ্রহ করা,এই বিকৃত মস্তিষ্কের শয়তান গুলোর কাছে,এগুলো-#আলু_সেদ্ধ-ঘী_ভাতের মতোই সস্তা এবং উপাদেয়৷এরাই আবার নিজেদেরকে নারীবাদী দাবী করে,নিজেদের যে সামান্য মান-সন্মান মানুষ হতে গেলে লাগে,সেটুকুও খোয়াতে চায়৷নিজেদেরকে অশ্রাব্য বলার আগে,আমার কাছে ৫ দিন ট্রেনিং নিয়ে যাস৷অশ্রাব্য হল সেই সত্যিসমূহ যা প্রকাশে দম লাগে,সাহস লাগে,সততার প্রয়োজন হয়,জিভের লালা শুকিয়ে যায়৷
#রক্তক্ষরণের_যন্ত্রণা,শুধু একজন মেয়েই সহ্য করতে পারে,যার জন্য একটা সন্তান তৈরী হয়,সুতরাং ওই #Kotex হাতে সহানুভূতি দেখিয়ে মেয়েদের অপমান করে,নিজেদের বাজারদর না বাড়িয়ে,মেয়ে-জাতিকে যোগ্য সন্মান করতে শেখ৷জানিনা,এই লোক দেখনো #PADMAN দের প্যাডপর্বের অবসান কবে ঘটবে৷এমনিতেই অনেক মুনিঋষি অনেক মতবাদ ইতিমধ্যেই দিয়ে ফেলেছেন,তাই আমি আর খাপ খুল্লামনা,এমনিতেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা করতে এসেছি,তাই এইসব লোকদেখানো FEMINIST দের #আঁতলামো চর্চা করে আরও ২ মিনিট অতিরিক্ত নষ্ট করার বিন্দুমাত্র অভিপ্রায় আমার নেই৷
#ভ্যালেন্টাইন ডে সম্পর্কে আমার বেশী জ্ঞান দেওয়াটা একেবারেই মানায় না,কারণ এই দিনটার বাস্তবিক প্রতিফলন এখনও আমার জীবনে ঘটেনি আর কখনো ঘটবে বলেও আমি মনে করিনা।সুতরাং অনভিজ্ঞ মানুষ,প্রথমেই মাফি চাইবো যদি ভুল কিছু বলে থাকি,ব্লগার হয়েও বিস্তারিত বর্ণনা এখন প্রায় করিইনা,ট্যাগলাইন বা পাঞ্চলাইন পোস্ট করে থাকি,জানিনা কেন আমি “বাল” লিখলেই বাওয়াল পয়দা হয়ে যায়,তো দীর্ঘ ৬ মাস পর আপনাদের এই বিশেষ দিনে আবার এসে পড়েছি এই কড়া পাওয়ারের ক্যাপসুল টাকে নিয়ে..তাড়াতাড়ি করে লেখা তাই প্রুফ সংশোধনও খুব জলদি সারতে হলো..তো ভাট বকা শেষ করে মূল গল্পে ঢুকি এবার..
আপনারাই বলুন-সারাবছরের জমানো ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ কী এই একটা দিনে ঘটানো সম্ভব?
লোকে বলে এটা নাকি ফাটা-ছেঁড়ার দিন…
জানিনা কিছু ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই রয়েছে
লেখা শুরুর আগে ৮ থেকে ৮০ সবাইকে আমার তরফ থেকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা..বেকার রিস্ক না নিয়ে হেলমেট পড়ে ড্রাইভ করুন..কারণ সবারই জানা যে এক গামলা দুধে মাত্র এক ফোঁটা লেবুর রসই যথেষ্ট ছানা বনানোর জন্য..খেয়াল রাখুন..গাড়ি যতই pick up এ চালান না কেন,যাত্রীর যেন দুর্ঘটনা না ঘটে..
#ভালোবাসো..
#ভালোথেকো..
#ভালোরেখো..
(#CAUTION-এই কট্টর ভাবে সমাজের নগ্নতা প্রকাশ করতে সত্যিই আর ভালোলাগেনা,কারণ সমাজ তার নিজের জায়গায় অবিচল,#প্রেম_ভালোবাসার কিছু #sideeffects নিয়েই এই বাস্তবিক আলোচনা টা তোমাদের সাথে করতে আসা…খুল্লমখুল্লা ব্যক্ত করছি তাই ইচ্ছার বিরুদ্ধে কেউ লেখাটা পড়বেন না..আর এই লেখার সাথে আমার ব্যক্তিগত জীবনের কোনও মিল নেই…যদি কারোও জীবনের সাথে সাদৃশ্য থেকে থাকে তা নিন্তাই #অনিচ্ছাকৃত,আমি #ক্ষমাপ্রার্থী…লেখাটা আমার #বাংলিsh অনেক পুরনো একটা #বহুবিতর্কিত লেখা..অনেক পরিবর্তন করলাম বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা এবং তাৎপর্য বিশ্লেষণ করে, লেখাটা আমার OfficialWebsite, facebook এবং blogspot এ আনছি৷নারীবিদ্বেষী হিসাবে বাজারে দুর্নাম ছিল আমার দীর্ঘদিনের(বর্তমানে সমর্থক,সেটা আমার লেখা যারা পড়েন,জানেন) ৷অনেকক্ষেত্রেই সমালোচনা করে এসেছি,কিন্তু আজকের লেখাটা মেয়েদের কে রাস্তা হাঁটার সতর্কীকরণ দিয়ে যাবে নিশ্চিত ভাবেই…
চলুন শুরু করি..
হোটেলে,ফ্ল্যাটে,রিসর্টে,ঝোঁপের আড়ালে, ক্লাবে,পাবে সেক্স সেক্স খেলেছ,সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছায়..
প্রেমিকের সাথে যখন তখন #PHONE_SEX করেছ সেটাও নিজের ইচ্ছায়..
ডেটে গেলে শরীরের গিরিখাত-মালভূমি-পর্বতশৃঙ্গ থেকে সুড়ঙ্গের প্রতিটা খাঁজে-ভাঁজে হাত লাগাতে প্রশ্রয় দিয়েছ,বা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেলের শিকার হয়েছ,সেই নারী তুমি৷(হাত ছাড়া বাকীগুলোর উল্লেখ আর নাই বা করলাম,সেই একই সূঁচ-সুতো কনসেপ্ট)
আচ্ছা!!!কাওকে জিজ্ঞেস করেছো, কাজটা ঠিক না ভুল করছো??
করোনি..
এইবার দিনের শেষে প্রেমিক তোমাকে পরিপূর্ণ ব্যবহার করে ছেঁকা দিয়ে চলে গেল, এতক্ষণ তুমি আবেগে ডুবে ছিলে,পরের মাসের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তোমার সৎবিদ ফিরলো..যখন তোমার মৌমাছি যথারীতি অন্য ফুলের মধু চুষতে ব্যস্ত..এইবার তোমার মাথায় বুদ্ধির উদয় হয়েছে.. এখন তুমি বলছো, পৃথিবীর সব ছেলেরাই খারাপ..
তুমি যে নিজে না বুঝেশুঝে একটা গিরগিটি কে প্রশ্রয় দিয়ে,সারাজীবনের সেরা ভুলটা করে ফেলেছ ; এই বোধ টা তোমার যখন জাগলো,তখন তুমি অন্ধকার ঘরের বাসিন্দা৷আর এটা তোমাদের সকলেরই জানা বিয়ের আগে ফাটা শরীরকে আমাদের সমাজ পাত্রস্থ করা তো দূর কী বাত,গ্রাহ্যই করেনা,তকমা পায়-#সফিসটিকেটেড_বেশ্যার…কারণ মেয়েরা এই ব্যাপারটা গোপন করার চেষ্টা করলেও পারেনা..কারণ ধুরন্ধর বর পর্দা সরাতেই পর্দাফাঁস করে ফেলে…সেওতো নানা ঘাটালের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে আসা একজন ভদ্র মুখোশ…ব্যস অশান্তি শুরু…মেয়ের গন্তব্যস্থল পুরোপুরি বাপের বাড়ী…ছেলে তখন ফ্রেস শরীর খুঁজতে ব্যস্ত,আর মেয়েটা শোকে দিশেহারা..জীবন্ত পাথর…অনেকক্ষেএেই আত্মহত্যার ফলশ্রুতি…কিছু ভুল বল্লাম কাকিমা?মেয়েদের সাথে বন্ধুর মতো মিশুন,বোঝান…দেখবেন এগুলো আর ঘটছে না..অণীশের কলম থেকে আবার কবে একটা রকেট লঞ্চার বেরোবে সেই অপেক্ষায় থাকবেন না মাসিমা….
তাহলে?মেয়েরা?বলো?
তোমাদের তো এসব ছেলেপুলেই পছন্দ নাকি?,
যারা মিষ্টিকথা বলে মেয়ে পটাতে পারে,
আর আগেও লিখেছি..
যাদের কমপক্ষে একটা 250cc আছে,
Dslr এর মালা পড়ে আজকাল তো আবাল বাচ্চাও ফটো নয়,Certified ফুটোগ্রাফার..
হিরো মার্কা-ফুল-হ্যান্ড Tattooed..(অথবা যারা হয়ত বংশদন্ডের মাথাতেও পিয়ারসিং করায় / আর এখন তো যাকেই দেখছি,তলায় বাল না থাকলেও গালভর্তি দাঁড়ি সবার কম্পালসারি)
মন বলে যে একটা বস্তু আছে সেটা তো তোমরা মেয়েরা তখন কামনার চিৎকারে ভুলেই যাও।
আচ্ছা ম্যাডাম,একটা কথা বলো..
একজন ছেলের personality বলতে কি বোঝায়??
বোঝো?
না তোমরা বোঝার চেষ্টায় করোনা…..
করো,
তবে সেটা মারিয়ে যাওয়ার পর।
এসবের পর, তুমি যে নিজেই তার হাতে তোমার সম্ভ্রম তুলে দিয়ে,
তার কাছে তোমাকে সস্তা করে দিয়েছ,
তা আর স্বীকার করবে না!!!
আর ওই ছেলে নিশ্চিত বাইরে বলে বেরাবে “ওই মেয়েটা ভালো না,ছেলেচোষা মাল,আমিও ওকে করে ছেড়ে দিয়েছি ………ব্লা-ব্লা-ব্লা”।
এই কথা তো আর মিথ্যা না।
তাকে এই কথা বলার সুযোগ দিলো কে?????
কী চুপ কেন?
উওর কোথায়?
তুমিই তো নাকি???
এরপর গোটা পুরুষ জাতিকে গালি দিয়ে,
বাবা-মা এখন যার সাথে বিয়ে দেবে,
তাকেই বেছে নিয়ে চুপচাপ হয়ে যাবে বাধ্য হয়ে…
তোমার ওই ব্যবহৃত শরীরকে সতীত্বের মিথ্যা মোড়কে পেচিয়ে তাকে উপহার দেবে।যদিও আগেই লিখলাম,তাতেও ধরা পড়ে যাবে..( Biggest blunder foreva I think)
হ্যাঁ, বাবা-মা যা করে সন্তানের ভালোর জন্যই করে।
তবে আগে কেন নিজে নিজে পছন্দ করতে গেলে???
আর করলেই যখন,মানুষটাকে সঠিক নির্ণয় করতে কেন পারলেনা?
ভুগতে তো বস্ তোমাকে হচ্ছে,
জীবনের গাঁড় তো তোমার মারা গেল..
বাকী পৃথিবী তো তখন সহানুভতির ললিপপ চুষছে..
আর তোমার কাছে তখন চোষার জন্য আঙুল ছাড়া আর কিছুই নেই
বলি বাবা-মার উপরকি ভরসা ছিলনা,নাকি
পাগলামি টা বেশি ছিল????
কোনটা?
————————————————————————————
এইবার রাস্তাকালীন একটা কখোপকথন নিজের ভাষায় তুলে ধরতে চাইবো,বাসের ঠিক আমার পেছনের সীটে বসা দুই বন্ধুর সহাস্য আলোচনা সুস্পষ্টভাবেই কানে আসছিল আমার..
১ম বন্ধুঃ শোন বানচোদ,
সুতপা কে তুলে নিয়েছি,বেশী খাটটেও হয়নি,শুধু সাধুপুরুষের একটা ২-৩ দিনের অভিনয় করেছি মাত্র,এতেই বরফ গলে পুরো শরবৎ হয়ে গেল৷
২য়বন্ধুঃ বাঁড়া চল,মদ খাওয়া; তা অনুভার কী হল?
১ম বন্ধুঃ আর বলিস না, বেশি ভাব নেয়, একটু নাড়াচাড়া করলেই চিৎকার করে ওঠে,ওটাকে হাল্কা করে হাত লাগিয়েই ছেড়ে দিয়েছি,মজা পাইনি৷ওর চাইতে চন্দ্রিমা ভালো ছিল,ওইটাকে তো ভালোই মালিশ করেছি,পিল খাইয়ে ছেড়ে দিয়েছি,বীজ পুতে লাভ নেই,এইসব টেম্পোরারি কাজ চালানোর জন্য ঠিকাছে৷
১ম বন্ধুঃ ভাই তুই তো জানিস, এক ফুলের মধু বেশিদিন খেতে ভালো লাগে না আমার,পচে গেলেই কোনও অজুহাত দেখিয়ে গ্যারেজ করে দেব,এসব কী আর আজ থেকে করছি বল?ফুলে ফুলে ঘুরে বেড়ানোয় আমার নেশা।সুতপার সাথেও ফাইনাল ম্যাচ খেলে ছেড়ে দেব।
২য় বন্ধুঃ জাত ঢ্যামনা মাইরি,এতগুলা মেয়েকে একসাথে চালিয়ে,আবার ঠিক সময়মতো সাইড করে দিস…তোকে যে খিস্তিই মারি কম পড়ে যাবে জানোয়ার..
১ম বুন্ধুঃ সে যা খুশি বল,আমার তো খাপে খাপ হয়ে যাচ্ছে, এই শোন তনয়া ফোন করছে, তোর
সাথে পরে কথা হবে।এই মাল কেবল শুরু করেছি পটানো,একটু ঘাম ঝরাতে হবে৷
২য়বন্ধুঃ এই মাছটা আবার কবে ধরলি?
১ম বন্ধুঃ গতকাল,মোহরকুঞ্জে;বাচ্চা মেয়ে,১২ এ পড়ে, ১ম বন্ধুটি বিজয়ীর মত হাসি দিয়ে চলে যায়।
এই টাইপের শুয়োরের নাতি গুলোকে Master flirterer অথবা
PLAYBOY বলি আমরা৷গায়ের শার্টের মতো মেয়ে বদলানো এদের জীবনের প্রধান উদ্দেশ্য৷এরা একসাথে কয়েকটা Relation করে,খাওয়া-দাওয়া হয়ে গেলেই, ছুড়ে ফেলে দিয়ে,আবার ব্রান্ড নিউর খোঁজে হানা দেয়৷এভাবেই এরা মিথ্যে ভালোবাসার স্বপ্ন দেখিয়ে,একটার পর একটা শিকার চালিয়ে যায়৷
এদেরকে আধুনিক ছেলেও বলা হয়, Full hand Tattoos or Bracelate, চুলে জেল, অনেকে হয়তো বংশদন্ডেও piercing করায়,অন্তত ১টা ২৫০cc,একটা Nikon এর DSLR,কখন তো আবার গাল ভর্তি দাঁড়ি রাখার প্রতিযোগিতা চলছে বাজারে,সঙ্গে i-phone এর last এডিশনে,নিজেদেরকে updated রাখে,ওমা!!নাহলে বাজার ডাউন হয়ে যাবে না৷এই পরিপাটি করে সারাদিন স্কুল/কলেজের গেটের আশেপাশে, মেয়েদের পিছন পিছন গাঁড়বাজারি করায় এদের প্রধান জীবনের মোটো৷এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া তো ছেড়েই দিন৷পয়দা হওয়ার পরেই, দুধ খাওয়ার আগেই মনে হয় ফেসবুক একাউন্ট তৈরী হয়ে যায় আজকাল..
১৮-২৮ বছর সময়টা হল অদ্ভুত একটা সময়।এইসময়ে অপ্রয়োজনীয় উত্তেজনা,খামখেয়ালিপনা দুটোই থাকে বেশী,প্লে-বয় টাইপের ছেলেরা একটু বাহ্যিক আকর্ষক হয় বলে মেয়েরা তাদের জালে ফেসে যায় খুব সহজেই৷আবেগের বশবর্তী হয়ে সম্পর্ক করে,নিজের সতীত্বটুকু হিংস্র কুকুরের কাছে তুলে দেয়।
অতঃপর সেই কুকুরটা সব চেটেপুটে খেয়ে চলে যায়।দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি বেশীরভাগমেয়েরা এদের প্রেমে পরে,তারপর একটা accident ঘটিয়ে দুনিয়ার সকল ছেলেদের একরকম মনে করে,ঘরের এক কোনায় নিশ্চুপে কেঁদে কেঁদে রাত পার করে দেয়,কেউবা আবার নিজের জীবনকে বিসর্জনও দিয়ে দেয়।
মেয়েদেরকে বলছি………
ভালোবাসো কোনও সমস্যা নেই,কিন্তু অন্ধ ভালবেসে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে, নিজের সতীত্বটুকু দিয়ে এসোনা,একটা কথা মনে রেখ,যদি কোনও ছেলে ভালোবাসার দোহায় দিয়ে ভোগ করতে চায়,তবে সে তোমাকে নয়, তোমার দেহকে ভালবাসে।
এই প্রসঙ্গে আলোড়ন ম্যাগাজিনে পাঠানো অনেক পুরনো কয়েকটা লাইন উল্লেখ করছি..
তোদের প্রেমে শরীর খুব তাড়াতাড়িই আসে।
ভার্জিনিটি খোয়াস তোরা আনন্দ অক্লেশে।
ফূর্তি শেষে অনাদরেই ধ্বংস করবি প্রাণ?
এই কি তোদের জীবনাদর্শ নিউ জেনারেশান।
সংযমেতেই বাড়ে প্রেম বুঝবি কবে ওরে?
দীর্ঘশ্বাসে ঘুরবি তোরা প্রেমের দোরে দোরে।
পাশে বসে হাতটা ছুঁয়েই হৃদয় দেওয়া নেওয়া।
এ প্রেম বোনু হয় না বাসি,যায় না দিদি খোওয়া।
দু চোখ থেকে বইয়ে দে মা অগাধ জলরাশি।
মৌনতাতেই বুঝিয়ে দিবি ‘তোকেই ভালোবাসি’।
মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যে বিগলিত না হয়ে,মনের পবিত্রতা খোঁজো,যদি নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারতে না চাও৷একহাতে তালি বাজে না,এটা আমরা সবাই জানি,তুমি না চাওয়া পর্যন্ত কেউ তোমার গায়ে ফুলের টোকাও দিতে পারবে না।যদি দেয়,বেশী ভাবার দরকার নেই,দুই পা এর মাঝখানে কষিয়ে একটা সুযোগ বুঝে দিয়ে দাও,টাকে উঠে যাবে,আর সরকারও তোমাদের পক্ষেই আছে,এই আত্মরক্ষা বিষয়ক ক্ষেত্রে৷
আবেগ দ্বারা নয়, বিবেক দ্বারা সিদ্ধান্ত নাও, কোনও কাজ করার আগে দশবার ভাবো।তোমার দেহ, তোমার সতীত্ব,তোমার সম্পদ , একে হেফাজত করার দায়িত্বও তোমার।তোমার জীবন অন্য কারও জীবনের পরিপূরক নয়,কারণ
জীবন একটাই।জীবনে চলার পথে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে নিজের পরিবার কে জানাও,তোমার বাবা মায়ের বিবেক-বুদ্ধি তোমার থেকে বেশি,তোমার অমঙ্গল হোক ,এমন কিছুই তারা বলবেন না।চাইবেনও না৷
প্রেম কর,ভালোবাসো,কোনও সমস্যা নেই,কিন্তু নিজের মূল্যবান জীবনটা অন্য কারোও জন্য অবহেলায় নষ্ট কোর না।আর, হ্যা বস্,এটা খুপরিতে সাজিয়ে নাও,
খালি টাকার পিছনে না ঘুরে ভালোবাসার মর্মটা বুঝতে শেখো।
বালিকা তোমার প্রেমের পদ্ম দিওনা এমন জনকে,
যে ফুলে উড়ে উড়ে ,মধু পান করে
অবশেষে ভাঙ্গে মনকে..
এবার বলতে চাইবো সমাজে দুর্বিষহ অপপ্রয়োগ ও অপব্যবহারের কথা৷
কালের বিবর্তনে বদলে গেছে ভ্রান্ত ও শুদ্ধ মানুষের ভালোবাসা!
মনের সাথে মনের মিলন দেখি না তো আজ!
যা আছে তা যৎকিঞ্চিত!
বাকীটুকু শুধুই দুটি শরীরের মাত্রাতিরিক্ত সংঘর্ষ!
আজ আমার মনে প্রশ্ন জাগে,
প্রেম মানেই কি দুটি মনের মিলন,
না কি অন্ধকারে দেহের চাহিদা পূরণ!
প্রেম মানেই কি অনাকাঙ্কিত চাওয়া পাওয়া,
না কি কিছু পেয়ে, শূন্য হাতে ফিরে চাওয়া?
আমি বুঝিনা প্রেম শব্দের অর্থ, তবুও আজ আমি ব্যার্থ প্রেমিক!
অন্ধকারে রাস্তার পাশে ভ্রুণের উৎপত্তি হয়!
পার্কে দিবারাত্রিতে ভ্রুণের উৎপত্তি হয়!
5* হোটেল,রেস্তোরায় ভ্রুণের উৎপত্তি হয়!
পাটক্ষেত- ধানক্ষেত সর্বত্রই ভ্রুণের আবাসস্থল!
মনুষ্য জাতির প্রধান কাজই কি ভ্রুণ উৎপাদন?
আমাদের নাম নারী-পুরুষ কেনো?
আমাদের সুন্দর ও সার্থক নাম- ভ্রুণ উৎপাদনের কারিগর হওয়া উচিত!
আবর্জনার স্তুপেও দেখি মানবশিশু,
মনুষ্যজাতি উত্তর দাও,আজ তোমাদের মনুষ্যত্ব কোথায়?
ছায়া দিয়ে কি ছায়া ঢেকে রাখা যায়?
Nope..
いいえ…没有
আমার এই লেখাটা হয়তো অনেকের কাছেই ভালো লাগবে না, কিন্তু বিষয়টা একটু ভেবে দেখবেন।সব মেয়েকে বোঝানোর জন্য এই পোষ্টটা নয়,শুধু মাত্র সেই সব মেয়েদের জন্য,যারা একজন পুরুষের কাছে ঠকে গোটা পুরুষ জাতিকে একই রকম মনে করে, আর যাদের জীবন,আমার এই ব্লগটির মত, হুবহু এক।কাউকে ছোট করার বা অসম্মান করার জন্য এই ব্লগটা নয়…তবুও যদি কারোর খারাপ লাগে তো ক্ষমা করবেন,জানিনা কতজন পুরো লেখাটা পড়লেন,যদি কারও চলার পথে পাথেয় হয়ে উঠতে পারে,তবেই আমার
সার্থকতা__________________________________(ANISH/UNCUT)