যে কোনও বিষয়ে,
কারো সমালোচনা করার আগে
কারো ব্যাপারে ভুল কিছু ভাবার আগে
সেই বিষয়ে প্রথমে,
সম্পূর্ণ নিশ্চিত হন ;
হতে পারে ,
আপনি ভাবছেন এক,
বা,
আপনাকে বিশ্বাস করানো হয়েছে এক ,
এদিকে আসল বিষয়টা আলাদা ,
আর, যেটা হয়ত আপনি জানেনই না ৷
আপনি কল্পনা প্রসূত ভাবে বা
কারোও প্ররোচনায় হয়ত
কোনও ব্যক্তি বা ঘটনাকে
ভুল ভাবে বিচার করছেন ,
এবং নিজের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা কে উপলব্ধ করছেন ,
হতেও পারে আপনি ঠিক
কিন্তু আপনি নিশ্চিত নন ,
আলোচনা সাপেক্ষ কোনও বিষয় হলে,
দয়া করে সেটাই করুন ৷
ভুলভাল বুঝিয়ে
কান ভারী করার লোকের
কিন্তু অভাব নেই,
যেকোনও সম্পর্কই মূল্যবান,
সেটা প্রেমজ হোক বা বন্ধুত্ব বা যেকোনও
তাই কোনও সংবাদ বা ঘটনাকে,
বিশ্বাস তখনই করুন বা পদক্ষেপ তখনই নিন,
যখন আপনি ১০০% নিশ্চিত হবেন,
নিজের কোনও ব্যক্তিগত বিষয় নয়
এটা লেখার একটাই কারণ,
ভুলবোঝাবুঝি বা ঠুনকো sentiment এর কবলে পরে,
আমরা অনেক সময়,
অনেক ভালো সম্ভাবনা বা সম্পর্ক কে
নষ্ট করে ফেলি,
পরে নিজের ভুল মানুষ বুঝতে পারলেও,
সম্পর্কগুলোকে অক্সিজেন দেওয়ার জন্য,
কোনও concentrator, available থাকেনা ,
তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে যাচাই করুন
যে আপনি ঠিক তো
ভুল হচ্ছেনা তো কোথাও
ব্যাস, এইটুকুই ;
ভালো থাকুন,
ভালো রাখুন..
লেখাটি আমার ফেসবুক পেজ – ANISH UNCUT এ আগেই প্রকাশ করেছি ৷
প্রেমের দিনে, ত্রিকোণ প্রেম..
(লেখাটি ১৪ই ফেব্রুয়ারি আমার ফেসবুক পেজ ANISH UNCUT এ আমি আগেই POST করেছি।)
প্রথমেই পুলওয়ামা যুদ্ধে শহীদ সৈন্যদের চরনে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য এবং সবাইকে প্রেম দিবসের ভরপেট্টা শুভেচ্ছা জানিয়ে বর্তমান মনোবিদ্যার অন্যতম জটিল বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাইবো ৷এতো জটিল বিষয়ে এর আগে বাংলা ভাষায় আলোকপাত বা আলোচনা করা হয়নি, তাই for all one is worth আমি চেষ্টা করবো৷
প্রেমের ৫ টি মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব হয়,
তার মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত তত্ত্বটি নিয়ে আজ আলোচনা করবো ৷
অন্য ৪টি, আমি পরের ব্লগে আলোচনা করবো ৷
মূলত বাঙলায়, কিছু ইংরাজি শব্দের ব্যবহার স্বাভাবিক ভাবেই থাকবে এই লেখাটিতে ৷
বিষয়টি হলো “LOVE TRIANGLE “ – ভীষণ পরিচিত একটা শব্দ সবার কাছেই, কিন্তু এই বিষয়টির আসল অর্থ অধিকাংশ মানুষের কাছেই অজানা ৷ গতানুগতিক ভাবে একটা ভুল ধারণা বা প্রায় ভুল ধারণা নিয়ে আমরা চলি সবাই ৷ আমরা মনে করি, একজন পুরুষ অথবা মহিলাকে যদি দু’জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষ, একসাথে ভালোবাসে, তাকে ত্রিকোণ প্রেম বলে , আসলে সেটা নয় ৷ একজন পুরুষ বা মহিলাকে n সংখ্যক মানুষ একসাথে ভালোবাসতে পারে ৷ ২ হোক বা ১০ হোক বা যা কিছু হোক ৷ তাহলে Triangle শব্দটাই মানুষ কেন ব্যবহার করে? খুব স্বাভাবিক একটা প্রশ্ন, যেটা সবার মাথাতেই আসা উচিত ৷ কিন্তু আমরা এতো তলিয়ে, সবকিছু চিন্তা করিনা বা প্রয়োজন বোধ করিনা ৷ ভীষণ জটিল বিষয়টিকে, আমি কতটুকু বোঝাতে পারবো আপনাদের জানিনা, তবে চেষ্টা করবো যথাসাধ্য৷
Love is very essential to our well-being.
যদিও মানুষের জীবনে,
এটি বেশিরভাগেরই অভিজ্ঞতা রয়েছে,
তাদেরকে যখন প্রেমকে সংজ্ঞায়িত করতে বলা হয়, তখন তাদের আলাদা আলাদা প্রতিক্রিয়া হয় ৷
খুব কম গবেষকই প্রেমের ধারণার বিষয়ে একটি কার্যকর তত্ত্ব প্রকাশ করেছেন ৷
১৯৮০ এর দশকের শেষদিকে মনোবিজ্ঞানী Dr. Robert Sternberg দ্বারা নির্মিত প্রেমের ত্রিভুজাকার তত্ত্বটি নিয়ে আমি আজ আলোচনা করবো, আশা করবো আমার লেখাটা পড়ার পর, আপনাদের ধারনা স্পষ্ট হবে ৷
তাঁর তত্ত্বটি পরামর্শ দেয় যে মানুষের জীবনে কোনও এক মুহুর্তের
ঘনিষ্ঠতা(intimacy),
আবেগ (passion) এবং
প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা (commitment)
এই ৩ টে component রয়েছে,
যা ত্রিভূজের ত টি বাহুর স্বরূপ এবং
এর নিরিখে ভালোবাসা ৮ প্রকারের হয়৷
American psychologist Dr. Robert Sternberg এর তত্ত্বে, প্রেমের ধারণাটি একটি প্রেমের ত্রিভুজ হিসাবে চালু হয়েছিল যা তিনটি উপাদান নিয়ে গঠিত :
1> Intimacy :
যার মধ্যে ,
সংযোগ (closeness) এবং
বন্ধনের অনুভূতি (connectedness and bondedness) প্রকাশিত ৷
2> Passion :
যা অনুভূতি (feelings)
এবং আকাঙ্ক্ষার (desires) সাথে জড়িত,
যেটি শারীরিক আকর্ষণ (physical attraction) ,
রোম্যান্স এবং
যৌন গ্রহণের (sexual consummation)
দিকে মানুষকে পরিচালিত করে ৷
3> Decision/Commitment :
প্রতিশ্রুতি বা Commitment হলো সেই বিষয় বা অনুভূতি যা কোনও ব্যক্তিকে কারও সাথে থাকা এবং সবকিছু একসাথে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যগুলির দিকে এগিয়ে দেয়, যাকে আমরা সংসার বলে থাকি ৷
Finding a balance between the physiological need for sex and the need for love is essential.
প্রেমের তিনটি উপাদান একে অপরের উপরে কাজ করে ৷
একটি পদ্ধতিতে ইন্টারঅ্যাক্ট করে ৷ প্রেমের দুটি বা ততোধিক উপাদানগুলির সংমিশ্রণের ফলে সাত ধরণের প্রেমের অভিজ্ঞতা মানুষের তৈরি হয় ৷
These types of love may vary over the course of a relationship as well.
1. Liking / Friendship : এই ক্ষেত্রে শুধু intimacy(ঘনিষ্ঠতা) বর্তমান, তবে রোমান্টিক অর্থে passion (আবেগ) এবং commitment (প্রতিশ্রুতি) এই ক্ষেত্রে সাধারণত দেখতে পাওয়া যায়না ৷ Friendship love can be the root of the main forms of love.
2 . Infatuation (মোহ) : এইক্ষেত্রে একটি স্থায়ী, গভীর এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রেমের জন্য যা লাগে তা তাদের কাছে রয়েছে কিনা, তা তারা নিজেরাই পুরোপুরি জানে না ৷ এই ক্ষেত্রে শুধু Passion (আবেগ) উপস্থিত থাকে, মূল দুটো components, intimacy(ঘনিষ্ঠতা)ও commitment (প্রতিশ্রুতি)দেখা যায়না ৷ This type of love is characterized by feelings of lust and physical passion without liking and commitment অর্থাৎ প্রতিশ্রুতি ছাড়াই অভিলাষ এবং শারীরিক আবেগ অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয় এটাকে ৷তবে এই zone টা কমে যাওয়ার পর, ভালবাসার মূল রূপগুলি বিকাশ লাভ করতে পারে, যদিও সে সম্ভবনাও থাকে কম ৷ সর্বাপেক্ষা দূর্বল ভালোবাসার প্রকার হলো infatuation ৷ তাই এর আগেও আমি লিখেছি – প্রথম প্রেম বা Infatuation অপেক্ষা প্রকৃত ভালোবাসা মানুষের জীবনে থাকা প্রয়োজন ৷ যেটা মূলত একটু পরের দিকেই আসে ৷
3. Empty Love (শূন্য ভালোবাসা) : ভীষণ কষ্টকর এই ধরনের সম্পর্ককে পরিচালিত করা ৷কারণ এইক্ষেত্রে শুধু commitment উপস্থিত; intimacy(ঘনিষ্ঠতা), Passion (আবেগ)কিছুই থাকেনা ৷ যন্ত্রের মতো জীবন, কোনও আবেগ বা ঘনিষ্ঠতা ছাড়াই,শুধু প্রতিশ্রুতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ৷ For instance, an arranged marriage – অনেকক্ষেত্রেই এইরকম শুরু হয়, সময়ের সাথে সাথে অধিকাংশক্ষেত্রেই যা পরিণত ভালোবাসার রূপ পায় ৷ প্রেমের অন্য রূপগুলোতে পরিণত হতে পারে ৷ যেগুলো আমি নীচে আলোচনা করবো ৷
4. Romantic Love (প্রণয়মূলক ভালোবাসা) : হ্যাঁ বাজারে এটাই এখন trend, সব কিছু করো কিন্তু commitment এর বেলায়, কোমা বদলে আলু বোমা ৷ intimacy(ঘনিষ্ঠতা), Passion (শারীরিক আবেগ) সব থাকবে কিন্তু commitment এই ক্ষেত্রে থাকেনা ৷ এই জাতীয় সম্পর্কের অংশীদারদের মধ্যে গভীর আলাপ হয় যা তাদের একে অপরের সম্পর্কে অন্তরঙ্গ বিবরণ জানাতে সহায়তা করে ৷তারা যৌন আবেগ এবং affection (স্নেহ ) উপভোগ করে ৷ These couples may be at the point where long-term commitment or future plans are still undecided.
5. Companionate Love (সমভাগী ভালোবাসা) : এই প্রকার ভালোবাসায় intimacy(ঘনিষ্ঠতা) ও commitment (প্রতিশ্রুতি) দেখা গেলেও, Passion (শারীরিক আবেগ) অনুপস্থিত থাকে ৷ এটি মনকেন্দ্রিক pure love হিসাবে পরিগণিত ৷ Companionate love is an intimate, but non-passionate type of love. একে সঙ্গী প্রেমও বলা হয়ে থাকে ৷ এটি সাধারণ বন্ধুত্বের চেয়ে শক্তিশালী কারণ দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি রয়েছে । এখানে ন্যূনতম বা কোনও যৌন ইচ্ছা প্রকাশ পায়না ৷ এটি সেইসব বিবাহগুলিতে পাওয়া যায় যেখানে শারীরিক আবেগ মৃত, তবে এই দম্পতিরা একসাথে গভীর স্নেহ বা দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ রয়েছে ৷ এছাড়াও এটি খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং family members দের মধ্যে দেখা যেতে পারে ।
6. Fatuous Love (উদ্দেশ্যহীন বা আত্মতৃপ্ত ভালোবাসা) : Commitment (প্রতিশ্রুতি)এবং Passion (শারীরিক আবেগ) সম্পূর্ণমাত্রায় থাকলেও, intimacy(ঘনিষ্ঠতা) দেখা যায়না ৷ ভীষণ কম পরিমাণ মানুষের মধ্যে এটি দেখা যায় । আমি ব্যক্তিগত ভাবে, এটিকে CRITICAL LOVE হিসাবে define করি ৷ অনেকটা whirlwind courtship বলা যায় ৷ মানে ধরুন, সবটাই হঠাৎ করে ঘটা, ২ সপ্তাহ প্রেম করলেন, বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন, বিয়েও করলেন পূর্ণ সম্মতিতে ৷ যেহেতু চেনাজানাটা খুব অল্পদিনের, তাই intimacy index টা gradually grow করে কিন্তু যৌনতা এবং commitment এর দিক থেকে কোনও সমস্যা হয়না ৷ আবেগ , ঘনিষ্ঠতার স্থায়ী প্রভাব ছাড়াই প্রতিশ্রুতিবদ্ধকে প্রেরণা দেয় এই ভালোবাসা ৷ It’s almost like the couple wants to be in love but there is no real emotional bond, the couple makes a commitment based on sexual favour without forming a deep emotional bond to stabilize the relationship. সুতরাং আমার বর্ণনা থেকে, নিশ্চয় বোঝা যাচ্ছে, এই বিয়ে গুলো দীর্ঘস্থায়ী হয়না, দু-একটা ছাড়া৷
7. Non-love (অপ্রেম / প্রেমহীনতা) : বর্তমানে অনেককেই দেখতে পাই, তারা তাদের profile এ ‘অপ্রেমিকা’ / ‘অপ্রেমিক’ কথাটি ব্যবহার করছে, শব্দটির আসল অর্থ জানাটা দরকার ৷ যৌনতার শারীরবৃত্তীয় প্রয়োজন এবং প্রেমের মধ্যে ভারসাম্য খুঁজে পাওয়া অপরিহার্য ৷ Commitment (প্রতিশ্রুতি),Passion (শারীরিক আবেগ) এবং intimacy(ঘনিষ্ঠতা) এই তিনটি মৌলিক উপাদানের, সম্পূর্ণ অনুপস্থিতিকে প্রেমহীন বা অপ্রেম হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় ৷
8. Consummate Love (সুসম্পূর্ণ / অন্তরঙ্গ ভালোবাসা) :
This is the best kind of love . Ideal Love এটাকেই বলে ৷ ১ – ২ % মানুষের জীবনে এটা হয়তো দেখা যায় ৷ ভালোবাসার ৩ টে components ই সম্পূর্ণভাবে প্রকাশিত থাকে, এই প্রকার ভালোবাসায় ৷ Couples who experience this kind of love have great sex several years into their relationship. তারা অন্য কারও সাথে নিজেদের কল্পনা করতে পারে না ৷ তারা তাদের, সেই নির্দিষ্ট মানুষটি ছাড়া সত্যিই খুশি থাকতে পারে না ৷ তারা সমস্ত রকম চাপ, নিজেরাই কাটিয়ে উঠতে পারে, একে অপরের সাহচর্যে ৷ Consummate Love অর্জনের চেয়ে বজায় রাখা বেশি কঠিন কারণ কোনও ক্ষেত্রে যদি ন্যূনতম একটা component, ধরুন Passion (শারীরিক আবেগ) টা চলে যায় বেশ কিছু বছর পর, তবে companionate love এ পরিণত হয় ৷
Synopsis :- The TRIANGLE theory is dependent on the fact that the importance of each component may differ from one person to another and from one couple to another.
তো,
কী যেনো বোঝাতে চলে আসলাম,
সেরকম কোনও Rocket science নয়,
খুব সাধারণ কিছু বিষয়,
যা প্রায় প্রত্যেকেরই জানা,
কিন্তু সময় অন্তরে গুলিয়ে যায় :
Anish Ranjan Chatterjee
ভালো মানুষগুলোর সাথে
কখনো প্রতারণা করবেন না,
কারণ তারা এমনিতেই প্রচুর কষ্টে থাকেন,
আর খারাপদের সাথেও নয়,
এতে তাদের আরও খারাপ হয়ে যাওয়ার,
প্রবল সম্ভবনা থাকে,
যদি কোনও মানুষের প্রভাব
আপনার জীবনে ক্ষতিসাধন করে,
তাহলে ঘুরিয়ে তার ক্ষতি করতে না গিয়ে
দূরে সরে আসুন,
যাতে সে দ্বিতীয় সুযোগ না পায়,
এতেই লাভবান হবেন,
কারণ রেষারেষিতে,
শুধু নিজের নয়,
পারস্পরিক ভাবে,
সমাজিক শান্তিও বিঘ্নিত হয়
কোনও মানুষের কাছে
সস্তা হয়ে ওঠার আগেই,
নিজেকে সরিয়ে নেওয়া উচিত
এতে মানুষ পরে কষ্ট কম পায়,
সন্মান থাকতে থাকতে সরে আসাটা
সেরা সিদ্ধান্ত সবসময়
যাকে কখনো পাবেননা
তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখাটা,
নিজেকে কষ্ট দেওয়া ছাড়া
আর কিন্তু কিছুই নয়
Anish Ranjan Chatterjee
কিছু মানুষ থাকে,
যারা ভালোবেসে যায় গোপনে,
তারা বিনিময়ে কিছুই
পাওয়ার আশা রাখেনা
কিছু পায় ও না,
তবে পুরো জীবনটা
সেই ব্যক্তির নামে
উৎসর্গ করে যায় ;
আসলে মানুষ
যতই ক্ষমতাশালী হোক
না কেনো,
ভালোবাসার মানুষটির
সামনে সে সব সময়
শিশুর মতোই দূর্বল এবং অসহায়,
আর
পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মম কষ্ট হলো
আপনি এমন একজনকে ভালোবাসেন,
যাকে দিয়ে আপনার
সমস্ত অস্তিত্ব ঘেরা,
কিন্তু তার জগতে
আপনার বিন্দুমাত্র
স্থান নেই ;
আর এই বিষয়টা নিয়ে
আমি আগেও লিখেছি,
আবারও বলছি,
যে ইচ্ছাকৃত অন্যকাওকে ছেড়ে
আপনার কাছে আসতে পারে,
সে আপনাকে ছেড়েও
অন্য গলি খুঁজে নিতে পারে,
যে একবার ঠকিয়েছে
তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস
কখনোই নয়,
অন্যের ধর্মকে
অসন্মান করার অর্থ হোলো,
নিজের ধর্মকে অপমান করা ;
কারণ সবথেকে বড় ধর্ম কিন্তু মানবধর্ম,
এই সহজ সত্যিটা মাথায় রেখো,
হিন্দু হিন্দুর জায়গায় ঠিক,
মুসলিম মুসলিমের জায়গায়,
খ্রীষ্টান আবার সবেতেই সঠিক,
তো আমরা এটা জানি কী-
আমরা সবাই বেঠিক!
ধর্ম; মানুষের??
বছর শেষের
লেখাতেও তুমি,
আমার প্রোটোপ্লাজমে
নিউক্লিয়াস তুমি,
শুধু কল্পনা নয়,
বাস্তবে হবে ;
কবে তুমি?
তাহলে,
আসছে বছরে
আসছোতো তুমি?
আমার সম্পূর্ণ অস্তিত্ব
জুড়ে শুধুই তুমি,
জি বাংলা নয়,
জীবন মানে
Only তুমি,
কোহলের গেলাসে
বরফের কেলাস তুমি,
নারীকে সন্মান যদি
করতে না পারো,
খামোখা নিজেকে তোমরা
পুরুষ দাবী করো,
তোদের নপুংসক
জোরপূর্বক
ভোগপ্রবৃওির পেছনে,
শুনেছিস কখনো
ক্লিটোরিসের কান্না?
বাড়ছে
Artificial হাইমেন এর বিক্রি,
আর কত
নোংরা হবে সমাজ?
ধর্ষকদের উচিত শাস্তির সাজা শুনে,
২০২০ র সূচনা হোক
বেটী তথনই পড়বে,
বেটী তথনই বাঁচার মতো বাঁচবে,
যখন সে একটা
সুস্থ সমাজে বসবাস করবে,
আর “আচ্ছে দিন”
শুধুমাত্র আপনিই আনতে পারেন,
আপনার বিবেক আনতে পারে,
এতে কোনও রাজনৈতিক
সাহারার প্রয়োজন নেই
মানুষ “আচ্ছা” না হলে
যা কখনো সম্ভব নয়,
তাহলে প্রিয়াঙ্কা বা আসিফার
ঘটনা বারবার ঘটতে থাকবে,
আর আমরা বোবার মতো
বোসে দেখতেই থাকবো,
শুধুমাত্র বংশদন্ড থাকলেই
প্রকৃত পুরুষ হওয়া যায়না,
তাই আমার মানবিক অনুরোধ;
.STOP RAPE.
ANISH UNCUT
বলুন দেখি,
নারীর শীৎকার,
কখন তৃপ্তি আর কখন যন্ত্রণায় পরিণত হয় ?
হ্যাঁ,আমরা প্রায় সকলেই জানি যে ;
তার পছন্দের পুরুষ যখন তাকে,
সম্ভোগের শীর্ষে পৌঁছে দিয়ে
সম্পৃক্ত আর সন্তুষ্ট করে,
তাকে পরিতৃপ্ত করে
তখন সেটা চরম সুখের শীৎকার,
আর যদি,
নিগ্রহ বা ধর্ষনের মতো
পাশবিক, অমানবিক ঘটনা ঘটে,
তখন নারীর চিৎকার হয়ে ওঠে
অসহনীয় হাহাকার,
ধিক্কার !
মাঝেমধ্যে অবাক লাগে তাই না,
যে দেশে ”বেটী বাঁচাও” স্লোগান শোনা যায়,
সেই দেশেই
ধর্ষক কীভাবে হাসিমুখে ঘুরে বেড়ায়?
এখানে ধর্ষকের সমর্থনে
কেস লড়ার জন্যও
বাজারে উকিলের কোনও কমতি নেই,
ভাবলেই শিউরে উঠি;
বিশ্বের বৃহত্তম ও জটিলতম, সংবিধানের দেশে
ধর্ষনের একটি চরম শাস্তি নিশ্চয় থাকা উচিত বলে সবাই মনে করে,
যাই হোক,
সকাল হয়েছে, উঠে পড়ো,
আসলে এসব লিখে,
বলে বা ভেবে,
আমরা আর কী করবো,
যদি প্রশাসনিক তন্দ্রাচ্ছন্নতার
অবসান না ঘটে তো?
popular Bengali writer
যদিও Hyderabad এর encounter একটি নতুন দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা ;
যা আপামর জনসাধারণ কে আশ্বস্ত করেছে,
তবুও আমাদের দেশে ধর্ষণের নির্দিষ্ট কোনও শাস্তির রায় আসুক,
সেই আশা রাখবো,
দেশে প্রায় ১,২৭,৮০০ রেপ case এখনো pending,
আরও অজস্র ঘটনা তো প্রকাশ্যেই আসেনা,
সবশেষে এটুকুই বলতে চাইবো,
মানুষের মানসিকতার নবজাগরণ ঘটুক,
এই পাশবিক কাজ থেকে বিরত থাকুক মানব সমাজ..
এই লেখাটি আমার official ফেসবুক page, ANISH UNCUT এ 29th October আমি post করেছিলাম ৷
নিজের বিষয়ে, মানুষের কিছু প্রশ্নের উ্ত্তর দিয়েছি, এই Blog টিতে ৷
একান্তে-অকপটে-অণীশে
আমার ব্যাপারে মানুষের ( মূলত মেয়েদের) অভিযোগ এবং জিঞ্জাসাগুলোর চেষ্টা করবো উওর দেওয়ার৷
প্রশ্নগুলো নিম্নরূপ :
১. আমি সিঙ্গেল কীনা৷
২. আমার CRUSH বা GF কে?
৩. আমি পত্রিকায় কবে লিখবো বা ANISH/UNCUT magazine কবে আমি আনছি?
৪. আমি কেন Fan meeting করিনা বা তাদের সাথে দেখা করিনা? তারা কেনও সামনাসামনি আমার কোনও suggestion পায়না?যেটা নাকি অনেক Admin করে থাকেন৷
৫. আমি কেন page এ call করলে receive করিনা সবসময়?
৬. আমি কেনও প্রকাশ্যে বা প্রচারের আলো থেকে নিজেকে বহু দূরে রাখি?
৭. কেন আমি যেকোনও অচেনা মেয়েকেও “বোন” বা “দিদিভাই” বা “Mam” সম্বোধন করি?
৮. আমার এত কষ্ট কেন আমি share করিনা?
৯. আমি কেনও maximum message এর replay করিনা?আমি নাকি তাদের ignore করি৷
১০. আমি কেন comment এর reply হিসাবে শুধুমাত্র “hm” “hmm” “thanks” “dhonnobad” “ok” “thank you” এবং সবথেকে সাদামাটা smily কেন ব্যবহার করি?
১১. কালো রঙের সাথে আমার কীসের এতো ভালোবাসা?
১২. “একদমই তাই” কথাটা আমার এতো পছন্দের কেন?
১৩. আমার whattsapp no, কোন নাম্বারে আমি সবসময়, কখন, available?
১৪. DELVIN কে কেন এত ভালোবাসি?
১৫. কলকাতায় কোথায় থাকি?
১৬. আমার pager email id এবং personal id
১৭. website আছে কীনা ?
১৮. অবসর সময়ে কী করি? পছন্দের পোশাক কী ?
১৯. মাথায় টুপি কেন পড়ি সবসময় , টুপিতে আমার নাম দিয়ে design গুলো কে করে দেয় এবং হাতে অত ভারী পাঞ্জাবী কাড়া কেন থাকে, কেন এত সিগারেট খাই?(এগুলো তারাই message করে, যারা আমাকে সামনাসামনি চেনে, কিন্তু আমি তাদের চিনিনা, কারণ আমার থোবড়া ভালো নয় বলে হয়ত, কথা বলেনি, হাহাহা!)
২০. বিয়ে কবে করছি, করলে নিমন্ত্রন করবো কীনা ?
২১. ১৮+(যদিও ১৩+ বলা যায়, বর্তমানে যা পাকা সব ছেলেপুলে)বা প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্য NON-VEG posts কেন এত কমিয়ে দিয়েছি আমি?
২২. আমার personal id কোনটা?
Boss, তোমরা মানুষ না Question Bank একটু বলবে?
এত ভাবনা তোমাদের আমাকে নিয়ে?
আর এটাও বলো আমি কী Robot না Alien কোনটা?
একজন অত্যন্ত সাধারণ মানুষ ,
যে প্রচার বিমুখ,
stardom ব্যবহারের সম্পূর্ণ বিরোধী,
না কোনওদিন প্রকাশ্যে আসতে চাই,
একজন অত্যন্ত সাধারণ মানের NON-PROFIT ব্লগার আমি,
নিজেকে লেখক বললে ধৃষ্টতা হয়ে যাবে ।
তোমাদের শুভেচ্ছা যতদিন থাকবে, চেষ্টা করবো লিখে যাওয়ার ।
নিজের আসল নাম, ছবি, ঠিকানা , ফোন নাম্বার কোনওকিছুই গোপন করার প্রয়োজন আমার কোনওদিনই পরেনি এই page টা চালাতে গিয়ে , ব্যতিক্রম বোধহয় আমি এই জায়গায়, সৎ সাহসের প্রয়োজন হয়, বন্ধু ।
তো বাস্তবিক প্রশ্নগুলোর উওর হিসাবে প্রাসঙ্গিক আলোচনা করতে চাইবো তোমাদের বিবিধ অনুরোধের ফলসরূপ৷
বাংলাদেশেরও অসংখ্য মানুষ আমার লেখা পড়েন, আমাকে ভালোবাসেন, সত্যিই তাদের ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই আমার কাছে, সবসময় এভাবেই পাশে থাকুন, সাথে থাকুন, লেখায় কোনও সংশোধনের প্রয়োজন হলে, আমাকে অবশ্যই জানান। এতে আমি নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করতে সমর্থ হব ।
উওর :
আমি পরিপূর্ণ সিঙ্গেল,আর আপাতত সম্পর্কে আসার মতো পরিস্থিতি আসেনি বা বিশ্বাস ও ভেঙে গেছে বলা যায়৷কোনও crush নেই,ভালোবাসা বোধ আছে৷কোনও ভালো সংবাদ থাকলে সবার প্রথমে আমার fans রা সংবাদ পাবে৷আর বাকিটা নিতান্তই নিজের৷
Magazine যদি সুস্থ থাকি আসবে, ১৫ ই ফেব আমার “পুলওয়ামা” নিয়ে লেখাটা আনন্দবাজারে বেরিয়েছিল, আমার ফ্যানসরা জানো আর REPORTER নই যে পত্রিকায় লেখায় অতটা আগ্রহ থাকবে,যদিও আমি চাইলে personal column লিখতেই পারি৷
আর fan meeting এর সময় হোক নিশ্চয় চেষ্টা করবো৷এত মানুষের সাথে সময় বের করা প্রায় অসম্ভব৷আর মূল ব্যাপার হলো-যেহেতু single admin page,তাই লেখা, graphics, reply করা, সমস্ত আমি নিজেই করি,তাই সত্যিই সময় থাকেনা৷সামনাসামনি দেখা না করলেও আমার দৃষ্টিভঙ্গির আঙ্গিক তোমরা জানতে পারবে সবাই৷
Page এ call করলে সবসময় ধরা সম্ভব হয়না,device silent এ থাকে,আর একা সবকিছু monitor করা সম্ভব নয়৷
”বোন”, “দিদিভাই” বা “Mam” সম্বোধন করি কারণ এগুলোই সবথেকে নির্ভেজাল বলে বিশ্বাস করি তাই৷আর কাকে কী বলে ডাকলাম তাতে সমস্যা কোথায়? আমার উদ্দেশ্য লেখার প্রসার ঘটানো,পিরিত করা নয়,সেসব ছেলেপুলে সারাদিন মেয়ে ইমপ্রেস করতে ছিনেজোকেঁর মতো চিটে থাকে,তাদের মতো ব্যবহার আশা করবেন না সেই আশা রাখি৷
আর রাত পোহালেই ভাইফোঁটা , আমাকে virtually ফোঁটা দিতেই পারো, আমি সাগ্রহে শুভেচ্ছা নেবো, চাইবো তোমরা সবাই ভালো থাকো৷(এই বছর দাদুর মৃত্যুর জন্য, কোনও উৎসবই নেই আমার), ঠিক যেমন এবছরও আমি আমার বোন, দিদিদের কাছে অসংখ্য রাখীর শুভেচ্ছা পেয়েছিলাম, এর থেকে আনন্দের কিছু হয়না হয়তো৷
আর যেহেতু human psychology নিয়ে লিখি তাই জনে জনে কষ্ট share করার কিছুই নেই৷ অধিকাংশই কাল্পনিক৷এটাও ঠিক কষ্ট গুলো থেকে শক্তি সঞ্চয় করেই ANISH UNCUT তৈরী করেছিলাম৷আর আমি ব্যক্তিগত ভাবে Commments reply পছন্দ করি message এর তুলনায়৷আর message/comments এর reply সংক্ষেপে দেওয়া পছন্দ করি৷তাই “dhonnobad” “thanks”, “hm” ,“ha” ,“ok”,সাধারণ smily, এগুলোই প্রিয় শব্দ বা emoji আমার কাছে৷আর আমি single admin হয়েও যথাসাধ্য চেষ্টা করি তোমাদের response করার৷
কালোরঙ আমার সবথেকে পছন্দের, এর পেছনে কোনও
কারণ নেই, Black is my drug, সপ্তাহের প্রায় প্রতিটা দিনই আমি কালো shirt এই থাকি এবং যেকোনও মানুষ কালো পোশাকে, আমার আলাদা দৃষ্টি আকর্ষন করে ৷ কালো শাড়ির প্রতি আলাদা দুর্বলতা, আমি আগেও আমার লেখার মাধ্যমে তুলে ধরেছি ৷
“একদমই তাই” আমার সবথেকে প্রিয় শব্দ , এটা আমার নিয়মিত পাঠক পাঠিকাদের কাছে অবগত ৷
DELVIN , ওই একমাত্র, যে NON SMOKING জায়গাতেও, আমাকে আনন্দে রাখে, ইরানের শিশুটি, বিশ্বের cutest, no doubt.
আমি নিজে ওর সবথেকে বড় fan, যার জন্য একটা করে video প্রতি রবিবার, ওর post করি ৷
Whatsapp no – page বা profile সবজায়গাতেই দেওয়া রয়েছে, শুক্র এবং শনিবার রাত ১১ টার পর আমি সব ফোন ধরি৷
আমি পর্ণশ্রীতে থাকি স্থায়ীভাবে ৷৷
আমার পেজের email id – anishuncut006@gmail.com
ব্যক্তিগত id কারোও, কোনও বিষয়ে প্রয়োজন হলে, আমাকে personal sms করলে, আমি নিশ্চয় জানাবো ৷
Website – anishuncut(dot)com – এটাও অনেকেই জানবেন হয়তো ৷ spam এড়ানোর জন্যই url টা এইভাবে দিলাম ৷
প্রতি সপ্তাহঅন্তে সিনামা দেখি, ১ টা বা ২ টো, অবশ্যই hall এ গিয়ে, এটা একরকম অভ্যাস বলতে পারা যায় আমার, আর এটাই অবসর৷
প্রিয় পোশাক – Black shirt এবং heavily destroyed torn jeans.
Cap সবসময় পড়ি, ভালোবাসি তাই, আর নাম লেখা এই কারণেই, যাতে হারিয়ে গেলে কেও খুঁজে পেলে ফিরিয়ে দেয়, প্রতিটি cap ই আমার কাছে খুব প্রিয়, শুধু সেইজন্যই ৷ আর ৩২১ গ্রামের পাঞ্জাবী কাড়াটা আমি সবসময় রাখি, অভ্যাস হয়ে গেছে বলেই ৷ ওটা আমার একটা অনিচ্ছাকৃত identity সৃষ্টি করেছে, সেটা আমিও জানি ৷
আর বিয়ে? ওটা ওপরওয়ালার হাতে ৷
আসলে সম্পূর্ণ সিঙ্গেল মেয়ে পাওয়া
আর বোজা পুকুরে,
ইলিশ মাছ পাওয়া
দুটোই সমান..
তবে করলে, নিশ্চয় জানতে পারবেন ৷
Non veg post কমিয়েছি কিন্তু শনিবার করে spoiler post দেওয়ার চেষ্টা করি ৷ রোজরোজ এক ধরনের খাবার খেলে, মুখে অরুচি ধরাটা স্বাভাবিক ৷যাদের adult post পছন্দ, জানাতে পারেন, কারণ রূপকের মাধ্যমে একটা লেখাকে বানাতে সময় লাগে ৷
আমার personal id কারোও অজানা থাকার কথা নয়, কারণ সেখান থেকেই সবাইকে reply করি ৷
তাও যারা জানতেন না, তাদের জন্য দিচ্ছি,
Anish Ranjan Chatterjee – https://www.facebook.com/SUICIDALSACRIFISER006
আশা করি আমার ব্যাপারে সব উত্তর দিতে পেরেছি৷তাও যারা ঠিকঠাক response পাওনা বা defensive বা দায়সারা reply পাও বলে রেগে আছো,তারা দয়া করে শান্ত হও৷আমার নিজের না কিছু পাওয়ার আছে,না কিছু নতুন করে চাওয়ার আছে,সুতরাং আমি সেই মানুষ,
যে শুধু মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় বাঁচাতে লেখে,কোনও তকমা পেতে নয়৷
লেথা পড়ুন,
ভালোবাসুন,
আশীর্বাদ করুন,
ভুল ট্রুটি থাকলে খিস্তি সহকারে ক্ষমা করুন,
যাতে নিজের লেখার আরও উন্নতি ঘটিয়ে
আপনাদের বিশ্বাসের একমাত্র যোগ্য দাবিদার থাকতে পারি…
তুমি যতটা আমায় ঘৃণা করবে
তার দ্বিগুণ ভালোবাসা
তোমায় ফেরৎ দেবো,
সেই দম আমি এখনো রাখি
[ যাহাই কর্কশ সত্য ,
জানবেন তাহাই বিতর্কিত
তাই আমার অনুরোধ,
কেও লেখাটি ব্যক্তিগত ভাবে নেবেন না ]
শুনলাম বয়সে ছোট বলে
বোন ডাকি তাই,
বোনরা আমার উপর অভিমান করে
ওরে পাগলী,
উপজাযক হয়ে বোন সম্বোধন করে;
এমন দাদা একটাও খুঁজে পাবি কী বল
এই বস্তাপচা বাজারে?
Creative Bengali Writer
GOOGLE কোনদিনও খুঁজে পাবে না
ঠিক কতটা ভালোবেসেছিলাম তোমায়।
তোমায় হারিয়ে ফেলে
আমার পেরিয়ে আসা সেই বেদনার ইতিহাস
আজোও জানে না WIKIPEDIA
ভগ্ন সে হৃদয়ের নিষ্প্রান দৃশ্য তুমি
পাবে না খুঁজে
GOOGLE IMAGE- INSTA বা PINTEREST , TUMBLR সার্চ করে
রাতের পর রাত জেগে তোমায় লেখা
সে চিঠির আমার কোনও হিসেব রাখেনি
gmail- yahoo বা Rediff mail এর পাতা,
একাকী তোমার সাথে কত কথা বলে গেছি,
সে সব পাবেনা খুঁজে Twitter সার্চ করে
আর Whatsapp , Snapchat, Emo-Skype বা TIKTOK তখনও পয়দা হয়নি
আনমনে তোমায় ভেবে আমার সে করুন রোদন
দেখতে পাবে না কখনো YOUTUBE সার্চ করে।
কোনও Ethical বা Black hacker,
এখনোও IP track করে ,
আমার হৃদয়ের সেই হারিয়ে ফেলা password উন্মোচন করতে পারলোনা,
যে ভালবাসা দিয়েছিলাম তোমায়,
তার URL আর কখনো পাবে না GOOGLE
CHROME বা SAFARI দিয়ে ব্রাউজিং করে,
আর কোনও নতুন ভার্সানের ANDROID এও PLATSTORE খুঁজে
নাস্তানাবুদ তুমি কারণ
মানুষ ফিরিয়ে আনার Apps
কোনও iOS developer ও এখনো চিন্তা করে দেখেনি ৷
আর পৃথিবীব্যাপী কোনও ব্লগারের সর্বশ্রেষ্ঠ চিন্তাভাবনাতেও
এই বিষয়ে আলোকপাত করার পোকা এখনো নড়ে ওঠেনি
তাই WORDPRESS, BLOGGER, QUORA,
MEDIUM, STOREBOARD বা LIFEJOURNAL ঘেঁটেও
তার কোনও হদিশ পাবেনা তুমি,
এই FACEBOOK ই সর্বপ্রথম সাক্ষী হয়ে থাকলো সেই কাল্পনিক ঘটনাগুলির সামান্য বিবরণের ,
যার স্বার্থক রূপকার হিসাবেই ওপরওয়ালা সৃষ্টি করেছেন আমাকে
মানে এই অভাগা অণীশ রঞ্জন চ্যাটার্জী কে..
ভালোবাসা দেখেছো
বুঝতেও পেরেছো
ইচ্ছাকৃত প্রতিক্রিয়া দেখাওনি ;
তো এইবার
অবহেলাও হয়তো দেখতে পাবে
আর এইবারও সবটাই বুঝতে পারবে
কিন্তু করার আর কিছুই থাকবেনা
আসলে তোমার অহংকারের হিজাবটা না সরালে
দেখবে নিজের কাছেও
একদিন,নিজেই হেরে গেছো..
Best Bengali Innovative Creative Tagline Punchline Dialogue Writer
তো যাইহোক
Human psychology র খুব জটিল একটা বিষয়ে প্রথমে সংক্ষেপে আলোচনা করবো ,
নিষিদ্ধ আর অবৈধ বিষয়গুলোর উপর মানুষের আকর্ষন দুর্নিবার,
মানুষ জানে যাকে সে ভালোবাসে,
তাকে কখনো পাবেনা,
তবুও মানুষ তাকে ভালোবাসতে ভোলেনা..
তুমি যাকে ভালোবাসো,
সে তোমায় ভালোবাসেনা,
সে অন্যকাওকে ভালোবাসে,
তুমি আবার সেটা জেনেও,
শুধু তাকেই ভালোবাসা,
আসলে শুধু তুমি বলে নয়,
এটাই মানুষের বৈশিষ্ট্য,
আবার তোমাকে যে ভালোবাসে,
তুমি তাকে বাল দিয়েও পোছোনা,
আর সেটা জানা সত্বেও,
সে শুধু তোমাকেই ভালোবাসে,
কিম্ভূতকিমাকার ব্যাপার
তাইতো ?
এটা হলো মনস্তাত্ত্বিক বৃও
আর গভীর ভাবে ভাবলে দেখবে
এই হিসাবে প্রতিটা মানুষই পরকীয়াই আসক্ত
যেহেতু তুমি অন্যকারো ভালোবাসা কে ভালোবাসো
Love triangle is the bad ass angle ever
একটা জিনিস খুপরিতে ভালো করে ঢুকিয়ে নিন,
আর হ্যাঁ, খুপরি বলতে আমি মাথায় বুঝিয়েছি ;
কোনও মানুষের কাছে
সস্তা হয়ে ওঠার আগেই,
নিজেকে সরিয়ে নেওয়া উচিত
এতে মানুষ পরে কষ্ট কম পায়,
সন্মান থাকতে থাকতে সরে আসা
সেরা সিদ্ধান্ত..
কারো ব্যবহারে অসন্মানিত বা আহত হলে ,
আমি সেই সংস্রব সারাজীবনের মতো পরিত্যাগ করি
সে সেটা যেই হোকনা কেন,
আর এটাই করা উচিত ;
কারণ :
যদি কেও আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে না করে,
তাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে,
নিজেকে গুরুত্বহীন করে তোলা
কিন্তু একেবারেই উচিত নয়…
Bengali blogger Anish Ranjan Chatterjee
আমি তো ডায়লগ লিখিনা ,
আমার স্বাভাবিক কথাগুলোই,
আপনাদের কানে সংলাপের মতো শোনায়
এটা আমার দোষ নয় নিশ্চয়
আমি তো ফকির মানুষ
পাওয়ার বা দেওয়ারও কিছুই নেই আমার
শব্দ ফকির ;
যা অনেক ধনী ব্যক্তিরও মনখারাপের আ্যন্টিডোট..
শব্দ শ্রমিক
আমার মস্তিষ্ক হলো
তোমাদের ভালো রাখার ড্রাগ সাপ্লায়ের কারখানা ৷
আমি ধরো জোকার
মানুষকে হাসাচ্ছি ;
রাতে ভেজাচ্ছি অভিমানী বালিশ
তারপরেও তোমাদের এত্তো নালিশ
আমি নাকি ফোন ধরিনা..
তোমাদের হোয়্যাটস্আ্যপের উত্তর করিনা
যতটা দেখতে পাই ,
সবসময় করি,
তারপরেও এই অভিযোগগুলো আমাকে পেতে হয়
ঝাঁট জ্বলাটা তাই ভীষণ স্বাভাবিক নয়কি?
তোমরাই বলো
বর্তমান কালে বিবাহ ব্যবস্থা নিয়ে কিছুটা বিতর্কিত আলোচনা করবো,
জানি শুনতে অশ্রাব্য মনে হবে
কিন্তু অনুরোধ করবো, সবাই হাল্কা মনে লেখাটা নিন
Best Tagline Writer
তো..
কী যেন লিখবো ভাবলাম..
ও আচ্ছা !
বিয়ে…
বিয়ের সিজন চলছে,
ফুলশয্যা ? ভয় ?
ধুর !
আজকাল অতিউন্নত সমাজে ক্লিটোরিসের কান্না বিয়ের আগেই মিটে যাচ্ছে,
আর্টিফিসিয়াল হাইমেন এ ধরুন পুরো লুজ গার্ডারকেও ১৮ বছরের মতো করে পরিবেশন করা হচ্ছে,
ফাটছে ,
রক্ত বেরুচ্ছে ,
আর্টিফিসিয়াল চিৎকার ধরুন করতে হচ্ছে,
নাটক না হলে জমবে কী করে??
দিনদিন “বিয়ে” শব্দটা গুরুত্ব হারাচ্ছে,
Bengali blogger ANISH UNCUT
(এর আগেই বলেছি – বিয়ে জিনিসটা আজকাল ফ্রীতে সেক্সের লাইসেন্স পাওয়া ছাড়া কী কিছুই নয় ?
মানে জানতে চেয়েছিলাম আর কী..
বিতর্ক হয়েছিল
প্রায় অনেকেই জানেন আমি বা বললেই লোকে বাঁড়া ভেবে নেয় ,
কী রেপুটেশন বানাইসি ছিঃছিঃ
তাইতো নাকি?
একদমই তাই
আমার সব লেখা সবাই নিতে পারেনা,
অনেকেরই পেছনে খোঁচা লাগে হয়তো )
যাইহোক ভাটই যখন বকছি, তখন প্রসঙ্গে ফিরি
বিয়ের পরের অভিজ্ঞতা,একাধিকবার বিয়ের আগেই এই প্রজন্মের হয়ে থাকছে
“তার” কাটাই থাকছে
“সিল” ও ফাটা থাকছে
অনেকক্ষেত্রে ধরুন খাদে ক্ষীর ফেলাই থাকছে,
কে ফেলছে ?
সেসব কেচ্ছা ধরুন নাইবা তুললাম ,
বিয়ের পর , ৭/৮ মাসে বাচ্চাও হয়ে যাচ্ছে
সমাজ ফুল পিকাপে এগোচ্ছে
কিন্তু ঠিক কী যে হচ্ছে
আমি নিজেই বুঝতে পারছিনা
সমাজের আনএথিক্যাল হ্যাকিং হচ্ছে ,
তো যাই হোক
নিজে ঠিক থাকুন,
ঠিক রাখুন
তাহলেই হবে..
ভালোথাকুন,
ভালোরাখুন..
আর নতুন বিবাহিতরা ,
আমার তরফ থেকে ভারচুয়ালি কন্ডোমের কার্টুন তোমাদের সকলের জন্য ,
আন্তরিক আদর সকলের জন্যই
খাট ভাঙো
বিশ্বাস নয়..
মনের পশ্চাৎমন্থন করোনা বন্ধুসকল
এতে তোমাদের জীবনটাই সুস্থ এগোবে..
আমার কিছুই নয়, আগেই বললাম ফকির মানুষ,
যতদিন পারবো ঝোলা থেকে ধান ছড়াতে থাকবো..
Anish Ranjan Chatterjee
Sorry, Thank you
বলি, এত ফর্ম্যালিটির দরকার নেই
তার কাছে যা দরকার চেয়ে নেবে,
তাকে যা দিতে চাও নির্দ্বিধায় দিয়ে দেবে
পৃথিবী নামক এই নাট্যশালায়
আমরা সবাই একই পরিবারের অন্তর্ভুক্ত
আমরা সবাই মানুষ
সবার উপরে এটা মনে রাখবে..
চল্লিশ জন কে লাগিয়ে বেরানোর মধ্যে
কোনও আলাদা কৃতিত্ব বা মাহাত্ম্য নেই,
গর্ব কোরে বগল বাজানোরও কিস্যু নেই,
লোকে সেই রেন্ড্যাই বলবে ;
বরং নিজের মানুষটিকেই
উল্টে-পাল্টে , ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে, বিভিন্ন প্রক্রিয়াই
আনন্দ দেওয়ার মধ্যে,
মানুষটির প্রতি সন্মান, শ্রদ্ধা,
ভালোবাসার প্রকৃত প্রতিফলন
পারদর্শিতার সাথে প্রকাশ পায় ;
সঙ্গে রোগের সংক্রমনও কম হয়
ব্যাপার টাকে ভেজ্যায় ভালো করে গুছিয়ে নাও..
Most Promising Bengali Writer
ভালোবাসা একটা পারস্পরিক অবিচ্ছেদ্য, অনুস্যূত বন্ধন
তুমি চুষিয়ে নেবে
চাটবেনা
ভাইপো, ভালোবাসায় এই চো*নামি কিন্তু চলবেনা
যেখানে বিশ্বাসঘাতকতার কোনও স্থান নেই..
এবার মেয়েদের ২ টো বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো, ২য়টি বিতর্কিত :
১.
একজন মেয়েকে শুধু সেই পুরুষই বুঝতে পারে,
যাকে মেয়েটি নিজে থেকে বুঝতে দিতে চায়,
যাকে সে ভালোবাসে,
নতুবা কখনোই নয়,
কোনওদিনই নয়;
মেয়েদের উপরে কোনও জোর খাটেনা;
কোনও মেয়েকে বেশী বোঝাতে যাবেননা,
বুঝতেও যাবেননা,
কারণ সে না চাইলে আপনি তাকে
কোনওদিনই বুঝতে পারবেননা,
আর বিনিময়ে
হয় আপনি পাগল হয়ে যাবেন,
নয়তো মেয়েটির প্রেমে উন্মাদ হয়ে যাবেন,
আর তাতেও কোনও লাভ হবেনা,
কারণ প্রেমে আপনি পড়েছেন,
মেয়েটি নয়,
আপনি চাইলেই তো শুধু হবেনা, অনুভূতি কেনা যায়না
তাই জোরজলুম না করে,
ভোলেবাবায় ভরসা রাখুন,
নিজে সৎ থাকুন নিজের কাছে,
ঠিক পেয়ে যাবেন আপনার আরাধ্যা দেবীকে,
আর এই রবিবারের ভর দুপুরে
এত ভালো পরামর্শ দিলাম
সেইজন্য আমাকে বিরিয়ানী খাওয়াতে ভুলবেননা সঙ্গে একটি অতিরিক্ত “আলু”,,হাহাহা..
Bengali Punchline writer
২.
মেয়েরা বয়ফ্রেন্ড হিসেবে যাকেই
পছন্দ করুক না কেন,
বর হিসেবে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের
কাউকে চায়।
এমন কাউকে চায়, ভবিষ্যতে যার
জীবনসঙ্গীনি হিসেবে নিজের পরিচয়
দিতে সে গর্ববোধ করবে।
মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এক দিক দিয়ে ভালো
– তা হল তারা তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ছেলেদের চেয়ে বেশি সচেতন
আর তাই মেয়েরা যে কোনও ছেলের সাথে প্রেম করলেও
বিয়ে করে কিন্তু ‘Qualified ‘ ছেলেকে!!!
আর আমরা ছেলেরা হলাম উজবুক ধরনের
কোনও মেয়ের প্রেমে পড়লে
নিজের মা-বাবা, Career, বন্ধু-বান্ধব সব বাদ দিয়ে ঐ মেয়ের পিছনে দৌড়ায়
অবশেষে,ছেঁকা খেয়ে জীবন জলাঞ্জলি দিয়ে ফেলি
মানুষ আজকাল মানসিকতার প্রেমে পড়েনা
চেহারা & পয়সার প্রেমে আহত হয়
পয়সা থাকলে বাজারে বানরও চওড়া দামে বিক্রী হয়ে যায়
আপনি যেই হোন,
বুকে হাত দিয়ে বলুন
কথাটা ঠিক কী ভুল!
ওপরের আলোচনাটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক, অজস্র ব্যাতিক্রম রয়েছে, চাইবো ব্যাতিক্রমী সম্পর্কের পরিমাণ আরও বেশী হোক৷কিছু মানুষ অন্তত সুস্থ জীবন পাক, তাহলেই আমার লেখাটা স্বার্থক হবে ৷
Innovative Bengali Writer
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কিছু সত্যি হলো :
০১) আপনি এমন কাউকে ভালোবাসেন যে আপনাকে শুধুই ঘৃণা করে
০২) আপনি এমন কাউকে মিস করেন যে আপনাকে মিস করার সময় খুঁজে পায় না
০৩) আপনি এমন কাউকে চিন্তা করেন যার কল্পনাতেও আপনার কোনও অস্তিত্ব নেই
০৪) আপনি এমন কারো জন্য কাঁদেন যার কিনা আপনার এক ফোঁটা চোখের জল মুছে দেয়ার সময় পর্যন্ত নেই
আপনি নিজেই একবার ভেবে দেখুন,
আপনি এমন কাউকে এত বেশী ভালোবাসেন যে অন্তত একটা বার,
একটা মুহূর্তের জন্য হলেও
ভুল করে হলেও
আপনাকে একটু ভালোবাসার প্রয়োজন অনুভব করে না.
এমন একটি ছেলের জন্য অপেক্ষা করুন যে, আপনাকে HOT না বলে BEAUTIFUL
বলবে.
যে আপনার ঘুমন্ত মুখটা দেখার জন্য রাত জাগবে
Best Creative Bengali Writer
অপেক্ষা করুন সেই ছেলের জন্য
যে আপনার ঠোঁটে KISS খাওয়ার জন্য না হামলিয়ে প্রথমে কপালে চুমু দেবে,
(যদিও মেয়ে পটানোর কমন ট্যাকটিস হিসাবে, আজকাল এই পদ্ধতি বহুল প্রচলিত, তাই সাবধান!)
যে ছেলে তার বন্ধুর সামনে আপনার কোমর না ধরে, আপনার হাতে ধরে রাখবে…..
করুন অপেক্ষা সেই ছেলেটির জন্য যে সর্বদা নিজেকে ভাগ্যবান মনে করবে আপনার মত
একজন মেয়েকে পেয়ে
নিশ্চয় অপেক্ষা করুন সেই ছেলের জন্য যে তার বন্ধুদের আপনার ছবি দেখিয়ে বলবে এই দেখ,
“এটি হলো আমার রাজকন্যা”
Bengali Creative Writer
“তার” সাথে নাইট ক্লাবে রাত কাটানোর নাম ভালোবাসা না। ‘
“তার” সাথে জীবনের সব রাত কাটানোর ইচ্ছার নাম ভালোবাসা,
তার ফেসবুক টাইমলাইনে – বেবি, হানি, সুইটি, জান,সোনা , মনা, কুচুমুচু ,
(আরও কত বালছাল আছে,
আমার না জানা আছে
আর না আছে কোনও প্রয়োজন)
লেখার নাম ভালোবাসা নয়।
তার জীবনের টাইমলাইনের প্রতিটা ক্ষেত্রে নিজেকে জড়িয়ে নেওয়ার নামই হলো
প্রকৃত ভালোবাসা ৷৷
Best Bengali Innovative Creative Tagline Punchline Dialogue Writer in Kolkata
CAUTION :
এমন অনেক মুখ মিষ্টি
ভদ্র মুখোশ রয়েছেন,
আমার বাঙলায়, জাত ঢ্যামনা
যারা ছেলেদের profile এ
কোনও response করেন না,
বা পছন্দও করেন না,
অথচ কোনও মেয়ে যদি
“বাল ছেঁড়!” লিখেও update দেয়,
তাতে খুঁজে খুঁজে like, comments মারতে ভোলেন না৷
মেয়েরা যদিও বুঝতে পারে,
কোন ব্যক্তির বক্রলিঙ্গ,ভন্ডতা বা আলুর দোষ আছে,
মেয়েরা কিন্তু সব বোঝে
এটা ওপরওয়ালার দেওয়া,
নারীজাতির একটা বিশেষ ক্ষমতা বা 6th sense
যেটা পুরুষের থাকেনা,
আর খারাপটা কখন লাগে বলুনতো ?
যখন অনেককেই দেখি,
তারা প্রতিবাদের জায়গায় প্রশ্রয় দিচ্ছে,
আত্মসন্মান বিলিয়ে দিচ্ছে,
স্পষ্টকথা বললে তারাই আবার অভদ্র বলবে,
এইতো নোঙরা সমাজ,
বিশ্বাস করুন,এইসব যখন চোখে পড়ে
তথন রাগ, ঘেন্না দুটোই হয়..
Writer Anish Da
ভালোবাসার একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে,
সেটা হলো,
আপনি নিজে আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে,
দু’ চারটে কথা শোনাতেই পারেন,
তাতে কোনও অসুবিধা নেই আপনার,
কিন্তু অন্য কোনও ব্যক্তি,
যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটির সম্পর্কে,
সামান্যতমও বাজে কিছু বলে,
আপনি সেটা কখনোই সহ্য করতে পারবেন না
রাগে ফেটে পড়বেন..
Bengali Blogger Anish
(কাওকে উদ্দেশ্য করে এটা লেখা নয়
ব্যক্তিগত আক্রমন আমার স্বভাব নয়
আর সেটা আপনাদের অজানাও নয়)
প্রথমেই Anandabazar Patrika কে ধন্যবাদ,
লেখাটি ২০ ফেব্, প্রকাশ করার জন্য, নদিয়া – মুর্শিদাবাদ প্রচ্ছদে ৷
ক্ষতিটা পুরো দেশের হয়েছে
তাই ক্ষতিপূরণের দায়িত্বও পুরো দেশবাসীর ,
শুধুমাত্র ভারত নয় রবি ঠাকুরের আরেক দেশ বাংলাদেশেরও অসংখ্য ভাই-বোনেরা গতকালের বর্বরোচিত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে, আমাকে দ্রুত কিছু লেখার জন্য বলেছেন৷ তোমাদের সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধের পরিচয় পেয়ে আমি আরো অনেকটা মনের জোর পেয়েছি৷ সুস্পষ্ট স্বীকারোক্তি , তোমাদেরও পাশেই আছি সবসময়…
গতকালের মর্মান্তিক কাপুরুষোচিত দেশীয় ক্ষতির পর আমরা নিজেদের ক্ষমতার আস্ফালন অনেক করে ফেলেছি,
শোকমিছিল, মোমবাতি মিছিলও অনেক হলো,
যা ক্ষতি হয়ে গেছে তার কিছুমাত্র সুরাহা হলো কী?
হলোনা, কারণ
প্রতিবাদের ভাষা এটা নয়,
আমি গতকাল ভাষাহীন হয়ে পড়েছিলাম,
সুবৃহৎ দেশীয় ক্ষতিকে সত্যিই ভাষায় প্রকাশ করা যায়না ;
ঘটনার তীব্রতা ঠিক এতটাই কষ্টজনক, যে যাই লিখবো, সেটাই কম মনে হবে..
মানবিকতার এতবড় অবক্ষয়, মেনে নেওয়া তো দূরের কথা, ভাবতেও ঘেন্না হচ্ছে ,
গান্ধী নীতি অনেক হলো,
এবার নেতাজিবাদ কী শুরু হলো?
না এখনো শুরু হয়নি,
তবে হওয়ার আশা রাখি ,
সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহারের অধিকার দেওয়া হয়েছে..
সৈনিকে পরিণত হওয়ার সৌভাগ্য নিয়ে আমরা অনেকেই জন্মায়নি, একটা বিপুল পরিমাণ দেশীয় ক্ষতির সমাধান শুধুমাত্র আমাদের লেখার মাধ্যমে সম্ভব নয়।
এক দেশ মঙ্গলে প্রান খুঁজছে
আর এক দেশ প্রানবিনাশের খেলায় মাতছে,
কঠোর দেশীয় প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় তামাম দেশবাসী
বদলা শুধু সময়ের অপেক্ষা,
যদিও শুধুমাত্র বদলা নয়
সঙ্গে বদলও চাই..
যা কিছু করার সবটাই আমাদের দেশের বীর সেনা জওয়ানেরা আবারও করবে,
আমরা আশারাখি প্রতিবাদের মাত্রাটাকে ভয়ানক মাত্রায় নিয়ে যেতে পারবো সবাই এবং সব শ্রেনীর এবং সব ধর্মের মানুষ ,
এটাই এইমুহূর্তে আমাদের একমাত্র অঙ্গীকার হওয়া উচিত,
যাতে ভারত শব্দটা আতঙ্কবাদীদের কাছে দিনগত দুঃস্বপ্ন মনে হয় । আতঙ্কবাদের ধর্ম হয়না, এটা একটা নোঙরা practice. যেটা আমি বলে নয়, অধিকাংশ মানুষ মনে করেন । ধর্মীয় বিতর্ক নয়, সার্বিক সুস্থ বিকাশের প্রয়োজন, কোনও ধর্মেরই উচিত নয়, নিজেদের জঙ্গী মতবাদে দীক্ষিত করার ৷
সেলেবরা শুধু কথায় নয়
কাজেও এগিয়ে আসুন,
আপনাদের আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন নিহত সৈনিক পরিবারগুলোর মধ্যে, আর আমাদের বিশ্বাস আপনারা নিশ্চয় সেটা করবেন ৷
আর আরেকটা অনুরোধ সব্বার কাছে, ভারতবাসীর উচিত, পরবর্তী বছরগুলোতে, ১৪ই ফেব দিনটা শুধু “ভ্যালেনটাইন ডে” এর পরিবর্তে “NATIONAL LOSS DAY” হিসাবে পালন করার৷
আর আমি হয়তো এটাও জানি যে আমার এই অনুরোধটা অনুরোধ হিসাবেই ফেসবুকের পাতায় হারিয়ে যাবে, আজকের পর আর হয়তো কারো মনেও থাকবেনা……
আসলে লেখার ইচ্ছেটা তখন হারিয়ে ফেলি
যখন দেথি,
সমাজ কথা মানছেনা
মানবিক পরিবর্তন হচ্ছেনা
প্রতিশ্রুতি পচে গিয়ে অবক্ষয়ের আবহবিকার জমজমাট করছে..
কিছু অভাগা মানুষ কাঁদে ভুল মানুষের জন্য – Anish Ranjan Chatterjee – ANISH UNCUT
কি বললেন কাকা?
সম্পর্ক?
ওহ্ আচ্ছা!!!!!!
(সে তো বৈধের থেকে আজকাল,
অবৈধের সংখ্যা বেশি..
পরকীয়া তো জলভাত,
যে যাকে পাচ্ছে খাচ্ছে,
বিশ্বাসযোগ্য প্রেমিকের বানানো MMS clips প্রতিদিন upload হচ্ছে দেশী ”পানু” site গুলোতে,
সেখানে ৯৮% ক্ষেএে শুধুমাএ প্রেমিকার অনাবৃত শরীর দেখা যাচ্ছে,
রতিক্রিয়ার চরম সুখে সে লিপ্ত,স্বাভাবিক ব্যাপার,
সে তো জানেও না,যে এই mms বিক্রি করেও,
পয়সা রোজগারের জঘন্য মানসিকতা,
কোনও মানুষের থাকতে পারে,
হ্যাঁ,মানুষেরই থাকে,
অন্য জীব জন্তুর নয়…
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ
অথচ মানসিকতায় সবার নিচে,
কিন্তু ছেলেটির কোনও অংশই clip এ নেই
সে নিজেকে বাচিঁয়েও ফেললো
পয়সাও চলে আসল
যৌনতাও উপভোগ করে ফেললো,
তারপর ছুটলো পরবর্তী ভোগের সন্ধানে,
রস শুষে,ছিবড়ে ছুড়ে ফেলার পুরনো উদ্দেশ্যে…
লোকলজ্জা বাচাঁতে তথন আত্মহত্যায় একমাত্র অবলম্বন মেয়েটার কাছে
তো সে সেটা করে ফেললো
একটা যুগ শেষ হয়ে গেলো
প্রেমিক হয়তো খবরও পেলো না..
কী করে পাবে??
সে তো তখন তার পরবর্তী hidden video টা বানাতে বড্ড বেশী ব্যস্ত৷
সেই clips গুলোই বেঁচে রইল
বহু যুবক-যুবতীর masturbation এর রসদ হিসাবে৷)
লোম না ওঠা বাচ্চাও, বৌদিবাজি তে হাত পাকাচ্ছে,
cyber-sex তো জলভাত,
তারায় আবার gf/bf এর সামনে সদ্যজাত শিশুর অভিনয় করে,
বিশ্বাসযোগ্যতার নকল certificate যোগাড় করে ফেলে হামেশাই….
একটা মেয়ের কমপক্ষে ২টো bf,২ টো back up; গোটা ৫এক waiting list..
ছেলেদেরও আবার সুন্দর মুখ,(potato highly defective, সাধারণ রোগ)
top geographical figure চায়,
(পাহাড়,পর্বত,সুড়ঙ্গের গভীরতা,মালভূমি,খাত-গিরিখাত পুরো মেপে-খাপে খাপ চায়)
তবে সেই মেয়ে , ”টবকা মাল” আখ্যা পায়৷
এরপরে ১৭ ইঞ্চি বুক দ্বিগুণ ফুলিয়ে বন্ধুদের দারু খাওয়ানো তো সহজ সত্যি,
সঙ্গে শ্বশুড়ের মালকড়ি common demand..
৩২-২৪-৩৬ ,এতো বস্তাপচা statistics,
জানিনা,
এর আবার কোনও ”size modification” বাজারে launch হয়েছে কিনা!!
বাকি কেচ্ছা-কেলেঙ্কারি না হয়, নাই বললাম..
এই চাহিদার (চো**মি) তালিকা ফুরোয় না মানুষের,
অন্যদিকে ভালোবাসা ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস,
হয়ে পড়ে বাজারি৷৷
ভালোবাসা হয়ে গেছে বিছানা বদলের খতিয়ান,
বিয়ে হয়ে গেছে free তে sex এর লাইসেন্স,
condom এর বিক্রি বাড়ছে
clips ও বাড়ছে
বিয়ের আগে অন্তসত্তার পরিমাণ বাড়ছে,
বাড়ছে গর্ভপাত,
i-pill এর বিক্রি বাড়ছে,
suicide এর সংখ্যা বাড়ছে
তো কাকা,বাড়ছে তো সবকিছুই,
কিন্তু সমাজ টা পিছিয়ে যাচ্ছে…
আর লেখা দীর্ঘায়িত করছি না
এবার বাকী কথা তোমরা বলো৷
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-
(আমি কিন্তু গুরুচন্ডালী দোষ,ইচ্ছাকৃত ভুল বানান ব্যবহার করি,
কেনো কেও জানো?
জানো না..
তোমরা কতটা মন দিয়ে লেখা পড়ো,সেটা বোঝার জন্য..
Spell বা plag check করিনা,একজন defensive tagline writer হয়েও৷
আমি খুশি হয়েছি,
এর আগে দুজন আমার ইচ্ছাকৃত ভুল ধরতে পেরেছেন,
ধরে নিয়েছি তারা মন দিয়ে লেখা পড়েছেন৷
কেও না জানালে,পরে নিজেই শুধরে নি,
এছাড়া অনেক ব্যক্তিগত প্রশ্ন তোমরা করে থাকো,সময় আসুক সব উত্তর দিয়ে দেব,
আর যতদিন বাঁচব,এরকম আছোলা দিয়ে যাব,দেখবে যেন কান-টান,এদিক-ওদিক গরম না হয়ে যায়,
সেই দায়িত্ব কিন্তু আমার নয়৷)
অষ্টমে
পূর্ণতায় সিক্ত আমি ।
কল্পনার রাজ্যে
অজানা ফেরোমনের আবেশে,
যেন পান করছি কামনার নীল হেমলক,
হঠাৎ করে,
আমার বোধগম্যতার অনেকটা বাইরে দিয়ে,
ঝড়ো হাওয়া লাগলো
নবম লাইনটাতে,
হারিয়ে গেল সেই রাতে,
যে স্বপ্নগুলো ক্যানভাসে বুনেছিলাম,
কালো মেঘের ছায়ায়
আবারও হারালাম নিজেকে,
বেদনার বলপেন (কী-বোর্ড) এ লিখে গেলাম,
যেটুকু অস্তিত্ব আর থাকলো অনাগত ;
তাইতো লেখা হলোনা আমার
দশম লাইন……!!
শেষ লাইনটুকু আজোও লিখিনি,
লিখিনি বলাটা ভুল,
আমি অণীশ,
পারিনি লিখতে,
ভিজেছে চোখ,
কেঁপেছে কলম,
ক্ষতে লাগিয়েছি
কামনার মলম….
থাক বন্ধুরা
লেখাটা অসমাপ্তই থাক,
না হয় ॥ (সম্পূর্ণ কাল্পনিক প্রচেষ্টা)
(যারা আমাকে ছবিতে সংলাপ লেখানোর জন্য আগে যোগাযোগ করেছেন , তারা পুনরায় যোগাযোগ করতে পারেন,আমি দুঃখিত,আমি dialogues বা Punch line লেখার জন্য বেশ কিছু প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারিনি,আমি মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলাম না বলে, কিন্তু আমার fans দের আবদারে সিদ্ধান্ত বদলাতে বাধ্য হয়েছি৷আপনারা চাইলেই এখন আমার সংলাপ যে কোনও Ad বা shortfilms এ ব্যবহার করতে পারেন৷
Mail করতে পারো – chatterjeeanish549@gmail.com
anishuncut006@rediffmail.com
anishuncut006@gmail.com
এই mail id গুলোতে
WhatsApp বা Call করতে পারেন 9775107047 নম্বরটিতে৷অথবা
+91-7908143823 এই নম্বরে৷
আর সবসময় তোমরা যেভাবে আমার সাথে আছো ঠিক একইভাবে থেকো৷
ধন্যবাদ সকলকে৷)